এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
নিমিত্ৰী বিষয়ক ভবিষ্যদ্বাণী । * 8 ව් যণ্ডের অপ্রতিভ ও নীরব হইতেছে, কিন্তু ভক্ত বিশ্বাসীদের তাহাতে অপরিসীম আনন্দ ও উৎসাহ জন্মিতেছে ।*
- নিনিবী নগরের আবিষক্রিয়া হওনের বাৰ্ত্ত এমন আশ্চৰ্য্য ব্যাপার, যে তাহা প্রসঙ্গ না করাই অবিধেয় বোধ হইতেছে । গত ২° ৪০ বৎসরাবধি নিনিী সম্পূর্ণ প্রচ্ছন্নভাবে রহিয়াছে। ঐ পুরাকালীন রম্য ও তেজীয়ান শহর কোথায় স্থাপিত ছিল, এ বিষয়েও মনুষ্যের পুরুষে ২ সন্দিহান হইয়া বিতণ্ডা করিয়া আসিতেছে। কেহ ২ বলিত, যে উহ টগ্স নদীর তীরস্থ ছিল ; অথচ, কেহ ২ বলিত যে, “ না, উহা ফরাৎ নদীর তটবর্তী ছিল।” ঐতিমিররূপ সংশয় সকল আশ্চষ্যরূপে ঘুচিয়া গেল, এবং তৎপরিবৰে সকলই জ্ঞানালোকে আলোকময় হইয়াছে। ঐ সংঘটনের প্রণালী এই ; ৫০ বর্ষ গত হইল, কএক জন শিল্পকর টীগৃসের পাশ্বস্থ মসুল নগরের একটা পুল সারাইতেছিল। উহার প্রস্তুর পাইবার আশাতে নিমেন খনন করিতে আরম্ভ করে । কিয়ৎক্ষণ পরে উহার অমনি একটা গৃহের ছাত প্রকাশ করিল। তন্মধ্য দিয়া প্রবিষ্ট হওয়াতে তাহার। ঐ কুঠরীর ভিতরে কতকগুলি মানবঁীয় অস্থি, এবং নানাবিধ স্বর্ণ ও রৌপ্যময় অলঙ্কারাদি প্রাপ্ত হইল। তাহার একখান প্রস্তুরের উপরে খোদিত লেখা অবলোকন করিল, কিন্তু উহার অক্ষরমালা নিতান্তু অপরিচিত হওয়াতে কেহই উহার ভাব উপলব্ধি করিতে পারিল না। ক্রমশঃ, ঐ তাবৎ ব্যাপার প্রায় বিলুপ্ত ও বিস্কৃত হইয়া যায়। কিন্তু ২০ বৎসর অতীত হইলে, ফুন্সি দেশীয় বট্ট নামক দর্শনাকাঙক্ষী ব্যক্তি তথায় উপস্থিত হন। তিনি নিকটবর্কি একটী ঢিবি লক্ষ্য করিলেন ; তিনি এরূপ ভাবিলেন, “উহা কোন প্রকারে প্রাকৃতিক চিবি নহে, উল্লাহ। কালক্রমে রাশীকৃত হইয়াছে, এবং তন্মধ্যে খনন করিলে অদ্ভুত বিষয় প্রকটিত হইতে পারবে।” তিনি স্বীয় মানস পূর্ণ করণার্থে অনেক মজুরকে নিযুক্ত করেন; তাহার একটী কুপ খনন করাতে অনতিবিলম্বে কোন গৃহের ছাত দেখিতে পাইল। তাহাতে প্রবেশ করিয়া চতুদিগে অতি সুন্দর রূপে গ্রথিত কতকগুলি ঘর প্রত্যক্ষ
Y 2
