পাতা:সফল ভবিষ্যদ্বাণী.pdf/৩৯৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মিসর বিষয়ক ভবিষ্যদ্বাণী। రిట মিসর দেশে বৃষ্টি বর্ষণ প্রায় কদাপি হয় না ; তবে নীল নদীতে যদি সেচিত না হইত তাহা হইলে কিনেতে মিসরের ঐ সমুদয় छूमि জীবমাত্রের অবস্থি*******' डिज्ञ निष्ठाख श्रमछब झूज इङ्गेऊ । কিন্তু জগদীশ্বর আপনার কৰুণাময় কৌশলানুসারে আবশ্যকীয় পন্থা নিয়োগ করিয়াছেন । সম্বংসরে হারা অনবরত দুই বৎসর গমন করিলেন ; বার স্বার তাহাদিগের নৈরাশ্যের সঞ্চার হইল, তবুও তাহারা প্রতিজ্ঞা করিলেন, ষে কৃতাৰ্থ ন হইলে আমরা প্রত্যাগমন করিব না। পরিশেষে, এক দিন যাইতে ২ তাহারা দেখিলেন যে, সমুখে ৭৫ ক্রোশ পরিসর একটী ছদ আছে ; নিকটবৰ্ত্তী হইয়া উrহার নির্ণয় করেন যে, উহার উত্তরাঞ্চলের সহিত যেন নীল নদীর যোগ আছে। তদর্শনে তাহাদেৱ আনন্দের সীম। আর রহিল না; তাহারা অনুমান করেন ষে, ইহাই নীলের প্রকৃত মস্তক; এবং তাহার। পুলকিত মনে সেই স্বদের “ বিক্রোরিয়া ন্যানসে " নাম রাথিয় স্বদেশে ফিরিয়া অাইলেন । কিন্তু পরে তদ্বিষয়ে চিন্তা করিতে ২ সপীক সাহেবের মনে সন্দেহ উপস্থিত হইল; তিনি আপনার সঙ্গীকে বলেন যে, “ আমরা নীলের একটা উদয়স্থান প্রকাশ করিলাম বটে ; কিন্তু আমার মনে দৃঢ় অনুভব হইতেছে যে, তদ্ব্যতীত নদীর অন্যটা কোন উদয়স্থল আছে।” তৎপরে সপীক সাহেবের অকস্মাৎ মৃত্যু হইল, নচেৎ তিনি পুনৰ্ব্বার অনুসন্ধান কার্য্যে প্রবর্ধিত হইতেন। কিয়ংকাল পরে বেকর নাম তাহার একটা বস্তু, স্বীয় পলীকে সঙ্গে করিয়া সেই অভিসন্ধি সাধনাৰ্থে গমন করিলেন । তিনি ও তাহার সাহসিকা স্ত্রী পথিমধ্যে বর্ণনাতাত নানাবিধ কষ্ট ও বিপদ স্বীকার কারলেন ; কিন্ড শেষে তাহাদের অসাধারণ উদ্যমের যথোচিত পারিতোষিক দর্শিল । মার্চ মাসের ১৬ তারিখে ১৮৬৪ শালে, হঠাৎ নীল মঙ্গীর প্রকৃত উৎপত্তিস্থলে তাহাদের দৃষ্টিক্ষেপ হইল ? উহা ১৩• কেশ দীর্ঘ একটা হৃদ আছে। দুই পার্থে উহা অতু্যচ্চ পৰ্ব্বতশ্রেণীতে সীমাবদ্ধ আছে ; ঐ পৰ্ব্বতগণের অসঙ্খ্য উনুইহইতে এব। 2 і