পাতা:সফল ভবিষ্যদ্বাণী.pdf/৫১৫

৪৮২ চারি সুসমাচারের রচনাকাল ও অবিকলত্ত । কিন্তু, কি জানি, কেহ মনে ২ কহিতেছেন যে, “ চারি সুসমাচার প্রথমাবধি স্বতন্ত্র নছে, উহার সুধু কোন নিৰ্দ্দিষ্ট সময়ে অন্যান্য কতক গুলিন ক্লব্রিম গ্রন্থহইতে বাছিয়া লওয়া হইয়াছে।” বাস্তবিক এমত নহে ; বস্তুতঃ সুসমাচারবৃন্দ বরাবর সৰ্বতোভাবে পৃথকৃ ও স্বতন্ত্র ছিল ; উহারা কখনো হজতঃ চার মূল অন্যান্য গ্রন্থ গুলির মধ্যে পরিগ:.: ণিত হয় নাই, আর অন্যান্য রুত্রিম মান্য হইয়া আনি গ্রন্থচয় যাদৃশ বাদী প্রতিবাদী 紙やび等 } ৰূপে বিচারিত হইয়াছিল, চারি সুসমাচার কখনই সেইৰূপ বিচারিত হয় নাই। তবে বলিতে কি? বিচার শব্দ যথার্থৰূপে সুসমাচার গুলির প্রতি প্রয়োগিত হইতে পারে না; যাঙ্ক বিচারিত হয় তাহা সন্দেহের স্থল; কিন্তু চতুষ্টয় সুসমাচার কস্মিন্‌ কালে সন্দেহের স্থল ছিল না। পাঠকগণ যেন ইহাই হৃদয়ঙ্গম করেন, চারি সুসমাচার যদবধি প্রচারিত হইয়াছিল, তদবধি উহারা অনবরত নিৰ্বিরোধে সমুদয় মণ্ডলীস্থ লোকদের নিকটে স্বীকৃত হইয়া আসিতেছে। যৎকালে উল্লিখিত রুত্রিম গ্রন্থগুলি প্রচারিত হইতে লাগিল, তৎকালে জগতের ভিন্ন স্থানে ভিন্ন সময়ে আৰ্য্য লোকেরা ধৰ্ম্মশাস্ত্রের নির্ঘণ্ট রচনা করিতে লাগিলেন ; তন্মধ্যে র্তাঙ্কার প্রকৃত