পাতা:সফল ভবিষ্যদ্বাণী.pdf/৫৫০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চারি সুসমাচারের রচনাকাল ও অবিকলভা । ৫ ১৭ বস্তুতঃ ঐ পবিত্র গ্রন্থ সূকল অত্যন্ত প্রচলিত হইয়াছিল, এব" খ্ৰীষ্টিয়ান লোকদের মধ্যে উহাদের সম্যক ব্যবহারও হইতেছিল। আবার ঐ গ্রন্থগুলির যে বিশেষ উপাধি নিৰূপিত হইয়াছিল তাহাতেও এক শক্ত প্রমাণ নির্ণীত হইতেছে; যুষ্টিন মার্টর সম্রাটকে কহিয়াছিলেন যে, আমাদের ঐ গ্রন্থচয় “সুসমাচার ” নামে বিখ্যাত হইয়াছে; কিন্তু ঐ ভিন্ন চারি গ্রন্থ কি প্রকারে ও কাহার দ্বারা একই উপাধি বিশিষ্ট হইয়া উঠিল ? প্রথমাবধি উহাদের সেই সংজ্ঞা ছিল না; এবং উহাদের কখনো এক দিনেই সেই নাম নিৰূপিত হয় নাই ; বাস্ত{* नूनमांsांद्र " मांग বিক ইহাই কালের ও অভ্যাসের দেওমে এক শক্ত নিশ্চয় লক্ষণ; খ্ৰীষ্টিয়ানের ঐ গ্রন্থ:"*" গুলিন ব্যবহার করিতে করিতেই অবশেষে উহাদের একটা বিশেষ নাম অবধারণ করাই সঙ্গত ও যুক্তিসিদ্ধ জ্ঞান করাতে “ সুসমাচার ” শব্দ নিৰূপণ করিয়াছিলেন । শেষে এই একটা গুৰুতর বিষয়ও প্রতিপন্ন করা হইয়াছে যে, বৃষ্টিমের সময়ে খ্ৰীষ্ট-মণ্ডলীর মধ্যে ভবিষ্যদ্বক্তৃগণের গ্রন্থ সকল যাদৃশ ঈশ্বরোক্ত বলিয়া মান্য হইত, সুসমাচারগুলিও তাদৃশ গণিত ও মান্য উৎসময়ে কিছু সন্দেহ ছিল না, কারণ যুষ্টিন অকু