পাতা:সফল ভবিষ্যদ্বাণী.pdf/৫৫৪

চারি সুসমাচারের রচনাকাঙ্গ ও অবিকলতা । ৫২, ১ অনায়াসে লক্ষ্য করিতে পারি। তবে চতুষ্টয় সুসমাচার খ্রীষ্টের শিষ্যগণদ্বারা রচিত হইয়াছিল, ও উাছাদের সময়ে প্রচলিত হইয়াছিল, ইহাই সিস্বাস্ত হইয়াছে। তবে “ শিষ্যগণের পরেই কেহ প্রবঞ্চনা সহকারে তাহ রচনা করিয়াছিল ” ইহী আর কখনই ব্যক্ত হইতে পরিবে না। আমরা তদানীন্তন আর এক জন সাক্ষীর বার্তা শ্রবণ করি। ইথেলীউস নাম এক অতি ধৰ্ম্মনিষ্ট আর্য্য লোক ছিলেন। তিনিও প্রেরিতগণের অালাপী ব্যক্তি ছিলেন, এবং তাঙ্কাদের দ্বারা খ্ৰীষ্ট্রের মৃত্যুর ৩৭ বৎসর পরে, তিনি আণ্টিয়ক নগরন্থ মণ্ডলীর বিশপপদে নিয়োগিত হইয়াছিলেন। : : অতি বাদ্ধক্য কালে তিনি টুজন বৃত্তাপ্ত । নামক রোম রাজাম্বারা হত হইয়া ধৰ্ম্মসাক্ষীদের তেজীয়ান সমাজে ভুক্ত হইয়াছিলেম । সম্রাটের সাক্ষাতে র্তাহার বিচারাদির রত্তান্তু অতিশয় স্মরণীয় ও উৎসাহজনক, এই স্থলে তাহ বর্ণনা মা করিলে নয়। ইমেসীউস্ বিচার-কালে আপনার পরিচয় দেওয়াতে কছিলেন, “ আমার নাম “ থীয়ফরস্” (ঈশ্বরধারক)।” রাজা এই শব্দের তাৎপৰ্য্য না বুঝিয়া বিলিত s:ཧྥུ་ তাহাতে নিম্নলিখিত বাকৃবিতপ্ত হইয়া l - 2 ग्रू :