পাতা:সফল ভবিষ্যদ্বাণী.pdf/৫৭৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চারি সুসমাচারের রচনাকাল ও অবিকলতা । ৫৪৩ পরিবর্তিত হন নাই ; বরণ র্তাহার ভাব ও ভঙ্গী আদৌ যড্রপ ছিল, তাহা অধুনাও তদ্রুপ আছে। খ্ৰীষ্ট-মণ্ডলীর পূর্বতন ধৰ্ম্মনিষ্ঠ গ্রন্থকারেরা যে কত বার কত স্থলে ঈশ্বরের বাক্য উল্লেখ করিয়াছেন, অধিকাংশ লোক ইহা এক বার শুনিয়া নিতান্ত আশ্চর্য্যাম্বিত হইয়া উঠিবেন ; তাহারা যেন আর্য লোকের নিয়ত ধৰ্ম্মশাস্ত্রের আলোচনায় नि: "": বিষ্ট থাকিতেন ; বক্তৃতা করিলে নিবিষ্ট থাকতেন । কি কথাবার্তা করিলে, কি পত্র লিখিলে, অনবরত পদে ২ তাহাদের নিকটে ঈশ্বরবাণী শ্রুত হইতেছে । র্তাহাদের এক জন, অর্থাৎ ওীরজিনের বিষয়ে কথিত হইয়াছে যে, “র্তাহার প্রণীত সমুদয় গ্রন্থ যদি বিদ্যমান থাকিত, তাহা হইলে নিশ্চয়ই আমরা দেখিতাম যে তিনি বাইবেলর প্রায় তাবৎ বাক্য তন্মধ্যে উত্থাপন করিয়াছেন । টটুলিয়ানের বিষয়ে আর এক জন লিখিয়া.a... ছেন, যে “সিসিরোর রচিত সুপ্রমেয় ও টুটুলিয়ানের সিদ্ধ ও জগদ্ব্যাপী গ্রন্থসমূহ যুগमुझेढ । যুগাস্তুে তাবৎ প্রকার গ্রন্থকারদ্বারা যত অধিক বার উত্থাপিত হইয়াছে হউক না কেন, ঐ এক খ্ৰীষ্টিয়ান গ্রন্থকার যে টটুলিয়ান, তিনি অন্তভাগের বাক্যগুলি তদপেক্ষা আরো অধিক বার উত্থাপন করিয়াছেন” । । 2 у 2