পাতা:সফল ভবিষ্যদ্বাণী.pdf/৫৭৮

চারি সুসমাচারের রচনাকাল ও অবিকলতা। ৫৪ ৫ এ কেমন বিস্ময়জনক ও অসাধারণ ব্যাপার ! ধৰ্ম্মগ্রন্থ ব্যতীত আর কোন গ্রন্থের প্রতি এই ৰূপ প্রমাণ প্রয়োগিত হইতে পারেন । বিপক্ষগণ যদি বলে, “আমরা ইদানীন্তন সুসমাচারগুলি গ্রাহ করিব না” আমরা প্রত্যুত্তর করি, ভাল! তোমাদের যেমন ইচ্ছা, যদি বর্তমান গ্রন্থচয়ে অসন্তুষ্ট হও, তৰে পুরাকালীন আর্য্য লোকদের অী পত্তিকারীদের গ্রন্থগুলির অন্তর্ভূত যে সুসমাচারপ্রতি আমাদের প্র: চয় তাহাই গ্রহণ কর । আবার যদি তু্যত্তর । তাহারা বলে যে “আধুনিক সুলমাচার সকল আর অবিকল নহে, উহাদের অনেক পরিবর্তন হুইয়াছে” পুনশ্চ আমরা বলি,তথান্ত ! যদি বর্তমান গ্রন্থগুলির অবিকলতার বিষয়ে সন্দেহ কর; তাহার বন্ধৰ্ব যথার্থ স্বর্ণবং অথবা রুত্রিম নিরুষ্ট ধাতুর তুল্য, ইহাতে যদি সংশয় থাকে, তবে কষ্টিপাতর আছে, তাহ লইয়া পরীক্ষা কর; আর্য্য লোকেরা আদিমকালীন অৰিকল গ্রন্থচয়কুইতে যে সকল বাক্য তুলিয়া লিখিয়াছিলেন, সেই তাৰং বাক্যের সক্তি আমাদের বর্তমান গ্রন্থগুলির তুলনা দেও; যদি প্রভেদ থাকুে তাই শীঘ্রই প্রকাশিত হইৰে ; জার যদি উভয়ের বাক্য সমানই হয়, তবে ওজর কাটিবার স্থান কি ? বস্তুতঃ, সুসমাচার চতুষ্টয় অবিকল ও নিৰ্দ্ধোৰ ও. 2 y 3