পাতা:সফল ভবিষ্যদ্বাণী.pdf/৫৮২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চারি সুসমাচারের রচনাকাল ও অবিকলঠা। ৫৪৯ বর্তন কি সংশোধন করা আবশ্যক নাই; যদিও অতি ক্ষুদ্রতম বিষয়ে স্থলে ২ অনুলিপির লেখাতে, কিছু না কিছু অমেল নির্দিষ্ট হইল, তথাচ যাহাতে ভাবের কি শিক্ষার গুৰুতর পরিবর্তন, হয়, এমন অশুদ্ধতা পাওয়া দুষ্কর ; ফলতঃ যেমন কোন লেখক কোন গ্রন্থের নকল তুলিয়া লিখিলে ভ্রম বশতঃ তবের • স্থানে তখন’ লিখে, কি এব°এর স্থানে • আর ” লিখে , কিম্বা “শান্তির • পরিবর্তে “ সাত্ত্বনা’ লিখে, ঐ নির্দিষ্ট সহস্র ২ অশুদ্বতা প্রায় সকলই তদ্রুপ; সার কথা সকল অনুजिणिर्छ जमानड़े।” ডাক্তর গোসন নামা আর এক মহাপণ্ডিত এতদ্বিষয়ে এই ৰূপ লিখেন “ অন্তভাগের কেমন শক্ত বিচার ও প্রগাঢ় পরীক্ষা হইয়াছে ভূমণ্ডলস্থ তাবৎ পুস্তকালয়ে যে প্রাচীন ধৰ্ম্মগ্রন্থ ছিল, नकज३ न“शृंशेङ इङ्गेब्रा नाझा माम कद्विघ्नायझ ; আর্য্য লোকেরা যুগযুগান্তে এই বিষয়ে যাহা লিখিয়াছেন, তাহাও সম্যক্ৰূপে আলোচনা করা হইয়াছে ; আরবীয়, সুরীয়াক, লাটিন, অর্মানীয়, কুশীয় প্রভৃতি যে সকল অনুবাদ হইয়াছে, সমুদায়ের তত্ত্বানুসন্ধান হইয়াছে ; ভিন্ন ২ সময়ে রচিত ও তাবৎ দেশে বিকীর্ণ যে সকল অনুলিপি সকলই আনীত হইয়া সহস্র ২ বার, অসঙ্খ্য