পাতা:সফল ভবিষ্যদ্বাণী.pdf/৫৮৩

৫৫ • চারি সুসমাচারের রচনাকাল ও অবিকলতা। ভাল ৰোগৰ এই পরীক্ষকদ্বারা বিচারিত হইয়াছে ; নিকি বলেন। পণ্ডিতেরা ইউরোপ খণ্ডস্থ সমূহ পুস্তকালয়ের আলোচনায় সস্তৃপ্ত না হওয়াতে,আশীয়, মিসর প্রভৃতি দূরস্থ দেশে যাইয়া তত্ৰত্য উদাসীনদের তাবৎ মঠে পূর্বকালীন গ্রন্থ গুলির অন্বেষণ করিয়াছেম ; * অন্তভাগের ঈদৃশ যৎপরোনাস্তি যত্ব সহকারে বিচার হইয়াছে ; তবে এই অপরিশেষ উদ্যোগের সিদ্ধান্ত কি ? তাহা এই, যে পূর্বে অন্তভাগের যে সকল উক্তি যথার্থ ও অবিকল বলিয়া মান্য হুইত, তাহা এখনও তজপ রহিয়াছে ; এব• তাহাতে কাহারো কিছুই স°শয় উদয় হয় নাই। যে সকল লেখার প্রভেদ হইয়াছে, প্রায় সকলে এমন ক্ষুদ্রতম ও অকিঞ্চিংকর যে, উক্তির কি বৃত্তান্তের গুৰুতর ভাব কিছুই পরিবর্তিত হয় নাই ।” এই কি চমৎকার সিদ্ধান্তু ! নিশ্চয়ই আমরা বলিতে পারি * ঈশ্বরের যে বাক্য সে নিৰ্ম্মল বাক্য ; তাহা মৃত্তিকার মুচিতে সাত বার পরি* যৎকালে ডাক্তর গোসন উল্লিখিত প্রস্তাব রচনা করিতেছিলেন, তৎসময়ে যে সীনয় পৰ্ব্বতস্থ মঠে একটী বহুমূল্য ধর্মগ্রন্থ প্রায় ১৭• • বৎসর অবধি প্রচ্ছন্নভাবে রহিয়াfছল, তাহ তিনি স্বপ্নেও দেখেন নাই। তাহার কএক বৎসর পরে ডাক্তর টিষেন্দর্য কি প্রকারে তখায় গমন করিয়া দৈবক্রমে ঐ রক্তস্বরূপ গুস্থ প্রকাশ করিয়াছিলেন তাহ পূৰ্ব্বেই বর্ণিত হইয়াছে।