পাতা:সবুজ পত্র (চতুর্থ বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/২০৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

B সবুজ পত্ৰ Eft, seas অর্থাৎ জীবন, ঘটক মহাশয় তারই উপর হস্তক্ষেপ করেছেন। এ অবশ্য দুঃসাহসের কাজ । ঘটক মহাশয়ের প্রবন্ধের সার কথা এই যে উপনিষদের সময় থেকে সুরু করে অদ্যাবধি নানা দেশের নানা দার্শনিক ও নানা বৈজ্ঞানিক, জীবনসমস্যার আলোচনা করেছেন। কিন্তু কেউ তার চূড়ান্ত মীমাংসা করতে পারেন নি। আজ পৰ্য্যন্ত জীবনের এমন ভান্য কেউ করতে পারেন নি, যার উপর আর টীকা টীঃনি চলে না। আমার মনে হয় দর্শন বিজ্ঞানের এ নিফলতার কারণও স্পষ্ট । জীবন সম্বন্ধে পুর্ণজ্ঞান লাভ করবার পক্ষে প্ৰতি লোকের পক্ষে যে বাধা, সমগ্ৰী.মানবজাতির পক্ষেও সেই একই বাধা রয়েছে। জীবনসমস্যার চূড়ান্ত মীমাংসা করবে মৃত্যু। মৃত্যুর অপর পারে আছে, DBDD BDDD DBBB D DBDOB BBS DBDB DBDDYDB B BBD SS BD অবস্থাতেই জীবনের আর কোনই সমস্যা থাকবে না । যদি আমরা BBBD DDD DDS DDDS BDBBB BBBD S DDBBD LDBDBB DBD কিছু বাকি থাকবে না-অপর পক্ষে যদি নির্বাণ লাভ করি ত জানিবার কেউ থাকবে না । এর থেকে অনুমান করা যায় যে সমগ্ৰ মানবজাতি, ন-মরাতােক এ সমস্যার শেষ মীমাংসা করতে পারবে না। আর যদি কোনদিন পারে তাহলে সেই দিনই মানবজাতির মৃত্যু হবে • কেননা তখন আমাদের আর কিছু জানিবার কিম্বা করবার জিনিস অবশিষ্ট থাকবে না। মানুষের পক্ষে সর্বজ্ঞা হওয়ার অবশ্যম্ভাবী ফল নিক্রিয় হওয়া অর্থাৎ মৃত হওয়া, কেননা প্ৰাণ বিশেষ্যও নয় বিশেষণও नव-७ अक िअनभांभिक जिन्ना भांब । জীবনটা একটা রহস্য বলেই মানুষের বেঁচে সুখ। কিন্তু তাই