পাতা:সবুজ পত্র (চতুর্থ বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/২৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8थ वर्ष, ७थम ज९थr ििष३ ॥ 蝠° Rà এমন কথা যে অনেকে বলতে পারেন, শুধু তাই নয়—আমার বিশ্বাস কেউ কেউ ইতিমধ্যে তা বলেওছেন । কিন্তু কথাটা সত্য নয়। তিনি এ ক্ষেত্রে প্রথমে উকীল হয়ে সওয়াল জবাব করেছেন, পরে জজ হয়ে * রায় প্ৰকাশ করেছেন। তিনি সাধুভাষার বিপক্ষে পুরোদমে লড়েছেন, কিন্তু “অপর ভাষার” পুরোদাবীর ডিক্ৰী দেন নি। তার কারণ, যেখানে রেষারেধী সূত্রে উভয়পক্ষের দাবীই অসম্ভবরকম বেড়ে যায়, সেখানে বুদ্ধিমান উকীলের পক্ষে সে দাবীর কিছু বাদসাদ দিয়ে বাহাজ করাটাই স্বাভাবিক। প্ৰকৃতপক্ষে বঙ্কিমচন্দ্ৰ এস্থলে বিচারকের আসন গ্ৰহণ করেন নি-তিনি “অপর ভাষার” কোটিই বজায় রেখেছেন, শুধু তার অতিরিক্ত দাবীটে ছেড়ে দিয়ে । সাধুভাষীদের কোনরূপ প্রশ্ৰয় দেওয়া দূরে থােক, তাদের কথা। তিনি আমলেই আনেন নি। রামগত ন্যায়রত্ন মহাশয় “আলালের ঘরের দুলালের” বিরুদ্ধে এই আপত্তি জানিয়েছিলেন যে, ও পুস্তক পিতাপুত্রে একত্র বসে পাঠ করা যায় না ; এ কথার উত্তরে বঙ্কিমচন্দ্ৰ বলেন :- SDB BKDB BDDD DBDuB DBB BDS DBDBDDDED BBDB একত্র কুসিয়া রঙ্গ রস পড়িতে পারে না। সরলচিত্ত অধ্যাপক অতটুকু বুঝিতে DB gD BBDBB DD DBDDDDBB KDB BBDSS SBD DDDB KYB LD LL D Du DDLttBBKYKDDS DBB DDDDD BB BBD DDDD DBD D BD BBB BK 0uBB LDDDDS BBBDBDB BDD করিতে চেষ্টা করিবেন না”- বঙ্কিমচন্দ্রের উক্ত ভাষাই প্ৰমাণ, তিনি সেকালের সাধুভাষীদের কোনরূপ তোয়াকা রাখতেন না । “অপ্ৰচলিত ভাষাকে সাহিত্যের ভাষা করিতে চেষ্টা” করতে আমরাও বারণ করি, কিন্তু তাই বলে