পাতা:সবুজ পত্র (চতুর্থ বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/২৮৩

así, Por or जत्रोहङब्र भूखि Sፃፃ মধ্যস্থ আসিয়া রাতারাতি সেটাকে বদল করিতে পারে না । ইহাতেই সুরে।তালে রেষারেবি বন্ধ হইয়া যায়। য়ুরোপীয় সঙ্গীতে তালের বোলটা মৃদঙ্গের মধ্যে নাই, তাহা হাৰ্ম্মানি বিভাগে গানের অন্তরঙ্গ রূপেই একাসনে বিরাজ করে। লাঠিয়ালের হাতে রাজদণ্ড দিলেও সে তাহা লইয়া লাঠিয়ালি করিতে চায়, কেননা রাজত্ব করা তার প্ৰকৃতিগত নয়। তাই ওস্তাদের হাতে সঙ্গীত সুরতালের কৌশল হইয়া উঠে । এই কৌশলই কলার শত্রু। কেননা কলার বিকাশ সামঞ্জস্যে, কৌশলের বিকাশ দ্বন্দ্বে । অনেক দিন হইতেই কবিতা লিখিতেছি, এইজন্য, যতই বিনয় করি না কেন, এটুকু না বলিয়া পারি না যে, ছন্দের তত্ত্ব কিছু কিছু বুঝি। সেই ছন্দের বোধ লইয়। যখন গান লিখিতে বসিলাম, তখন চাদ সদাগরের উপর মনসার যে রকম আক্রোশ, আমার রচনার উপর তালের দেবতা তেমনি ফোস করিয়া উঠিলেন । আমার জানা ছিল ছন্দের মধ্যে যে-নিয়ম আছে তাহা বিধাতার গড় নিয়ম, তা কামারের গড়া নিগড় নূয়। সুতরাং তার সংযমে जन्कौर्व कrद्र नl, उांदांड বৈচিত্র্যাকে উদঘাটিত করিতে থাকে । সেই কথা মনে রাখিয়া বাংলা কাব্যে ছন্দকে বিচিত্র করিতে সঙ্কোচ বোধ করি নাই । কাব্যে ছন্দের যে কাজ, গানে তালের সেই কাজ। অতএব ছন্দ যে-নিয়মে কবিতায় চলে তাল সেই নিয়মে গানে চলিবে এই ভরসা। করিয়া গান বঁাধিতে চাহিলাম। তাহাতে কি উৎপাত ঘটিল একটা गृष्ठेख रेि । मन कद्र यात्र मांभांव्र शांबद्र कुथाप्ीि अरे:- কঁাপিছে দেহুলতা থারথার, চোখের জলে আঁখি ভৱভর । ve