পাতা:সবুজ পত্র (চতুর্থ বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৩৪০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

vo98 সবুজ পত্ৰ एत्रांशिंना ७ कांटिँक, s७२8 অপচয় হ’ত না । সোনার শিকলে অন্নকে বাঁধলেও শিকলের অন্য দিকটা মানুষের গলাতেই পরান থাকত, অন্নের টানে পৃথিবীময় না ঘুরতে হলেও সারাক্ষণ অন্নকে টেনেই পৃথিবীতে চলতে হ’ত। এই বিজ্ঞান আর আনন্দলোকে পৌছিতে জানলেই মানুষের গলা থেকে এই অন্নের শিকল খোলার উপায় হয় । আমাদের ঋষিরা সংসারচক্র থেকে জীবের মুক্তির কথা বলেছেন। এই হ’ল মানুষের সভ্যতার অন্নচক্র থেকে মুক্তির পথ। ( ७ ) যদি কারু মনে হয় যে মনের বলে মানুষের আয়ত্ত হয়ে, তাকে বিজ্ঞান আর আনন্দের পথের যাত্রী দেখে, মানব-জীবনের সঙ্গে যুদ্ধে পরাজয় স্বীকার করে, অন্ন চিরদিনের জন্য নিশ্চেষ্ট হয়ে গেছে। তবে তিনি অন্নের প্রভাব এবং মাহীত্ব্যের কথা কিছুই জানেন না । মানুষের সভ্যতার যে মুক্তির কথা বলেছি সে হ’ল শাস্ত্রে যাকে বলে জীবন্মুক্তি, অর্থাৎ দেহও আছে, মুক্তিও হয়েছে। সুতরাং মানুষের দেহ আর aOD DBDBD KLD DBBBD DBBD KDD BBBS TDDBD BBB DBD আছে। এই ছিদ্র ধরে অন্ন অতি নিপুণ সেনাপতির মত এক নূতন পথ দিয়ে তার বল চালনা করে” মানুষকে বন্দী করবার চেষ্টা করেছে। প্ৰাচীন দ্বন্দুটা চলেছে, কেবল আবস্থার পরিবর্তনে ট্রাজেডির” প্রভেদ ঘটেছে মাত্ৰ । যতদিন মানুষ কেবল প্ৰাণী ছিল, তার মনের পুর্ণ বিকাশ হয় নি, বিজ্ঞান ও আনন্দলোকের বাৰ্ত্তা তার অজ্ঞাত ছিল, ততদিন অন্নের দৃষ্টি ছিল মানুষের প্রাণের উপর। যেমন ইত্যর প্রাণীকে তেমনি