পাতা:সবুজ পত্র (চতুর্থ বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৩৪২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

NONOV সবুজ পত্ৰ छ्त्रांत्रिंन ७ किर्डिन्, s७२8 কল্পনার মত এ যুদ্ধের শেষ কল্পনাও হয়ত কেবল স্বপ্ন। হয়ত মানুষের সভ্যতাকে চিরদিনই এই দ্বন্দ্বের মধ্য দিয়ে উঠে পড়ে চলতে হবে । এই চিরন্তন দ্বন্দ্বের মধ্যে মানুষের সভ্যতা রক্ষা পেয়েছে কেননা যুগে যুগে এমন সব জাতি উঠেছে যারা অন্নের মায়াকে অতিক্রম করে আনন্দের পথে চলতে পেরেছে। ভুল হতে পারে, কিন্তু আমার বিশ্বাস আধুনিক বাঙ্গালী সেই সব জাতির অন্যতম। সভ্যতার এই প্ৰাচীন যুদ্ধে নবীন সেনাপতি হবার যোগ্যতা এদের মধ্যে আছে। অন্নের মহাকাল-মূৰ্ত্তিতে ভয় পেয়ে যাঁরা এই জাতিকে কুবেরের কোলে তুলে দিয়ে নিশ্চিন্ত হতে চান, তঁদের মাথায় বুদ্ধি থাকতে পারে, কিন্তু চোখে দৃষ্টির অভাব। আনন্দলোকের সূৰ্য্যরশ্মি বিজয়মাল্যের মত এদের মাথায় এসে পড়েছে ; হিতৈষিদের শত চেষ্টাতেও সে বরণকে উপেক্ষা করে কেবল অন্নকে বহু করার চেষ্টাতেই এ জাতি কখনও জীবন উৎসর্গ করতে পারবে না। “অন্নং ন নিন্দ্যাৎ”; অন্নের নিন্দ করি নে। “অন্নং বহুকুবীত”, অন্নকে বহু করার যে কত প্ৰয়োজন তাও জানি । সেই ভিত্তির উপরেই মানুষের সভ্যতা দাড়িয়ে আছে । সমস্যা এই, কেমন করে BBDBD BDBB DBD D DDB Y BDDYBDB DBBD DBD D S মহাকালের দংশনেও ছিন্ন হতে না হয়, কুবেরের গদাও-চুর্ণনা করে। এস নুতন যুগের নবীন বাদরায়ণ । ‘অথাতোহান্ন জিজ্ঞাসা’ বলে তোমার অন্নসুত্র আরম্ভ করে এই সংশয়ের সমাধান কর। কোন মধ্যযান পথের পথিক হলে মানুষের সভ্যতাকে আর আনন্দের ব্ৰহ্মলোক হতে ফিরে আসতে না হয় তার নিৰ্দ্ধিারণ কর । শ্ৰীঅতুল চন্দ্ৰ গুপ্ত ।