পাতা:সবুজ পত্র (চতুর্থ বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৩৫৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8र्थं , श्र्छ ७ & १ अ5ां & ब्रि O8 আচারপক্ষের বিরোধে ততটা হলাহল না থাকুক, ইহা যে শুক ও শারীর BBD DBBDB DB DBBBB DBD DDSM SDSSS gED DDD সমাজে বিচার ও আচার পূর্বের ন্যায় আর রক্তচাক্ষে পরস্পরে ভাল ঠুকিয়া দাঁড়ায় না বটে, তাহা বলিয়া রেষারেষি দ্বেষাদ্বেষি এখনও বড় কম নাই। এখন এক পক্ষ অপর পক্ষকে আগুনে পোড়ায় না, বা ख्दा ডুবায় না বলিয়াই যে একেবারে প্ৰেমে বিগলিত হইয়া কেবলই সুধাবচনে বুঝাইতে থাকে, সমগ্ৰ মানবসমাজ আজও এতটা সমুন্নত নয়। যাই হক, এখন এই বিরোধের বিষয়ে কিছু বলিবার আগে ইহার প্ৰকৃতিটা একটু বুঝিতে চেন্টা করা যাক। একটা প্ৰথা যখন দেখা দেয়, তাহার মূলে একটা বিচার ও যুক্তি অবশ্যই থাকে। ভাষান্তরে প্রথাটাকে বিচারের একটা সম্পত্তিবিশেষ বলা যাইতে পারে। নিজের জিনিস হইলেও বিচার, প্রথার রক্ষার ভার চিরদিন নিজের হাতে রাখে না। কালে সেটা আচারেরই কুক্ষিগত হইয়া পড়ে। প্ৰথাটাকে যখন কাজের পর কাজে লাগান হয়, বিচার DD DBDBBDLBD DBBD gDBBEB DBDS DBDDBDBD DSSS BDB BLB হাতে ছাড়িয়া দিয়া সে কতক নিশ্চিন্ত থাকে । অনেক সময় বহুদিন ধরিয়া বিচার তাহার খোঁজ-খবরও বড় রাখে না। আচার কিছুদিন সেটাকে চালায়ও বেশ। কিন্তু সে ক্রমে সেটাকে নিজেরই একটা শক্তির বিকাশ বলিয়া মনে করে, সেটার সঙ্গে বিচারের যে কিছু সম্পর্ক আছে, তাহা সে যেন এক রকম ভুলিয়াই যায়। এইরূপে প্ৰথাটা ক্ৰমে আচারের হাতে একটা উৎপীড়ন ও উপদ্রবের কারণ হইয়া দাঁড়ায়। বিচার হইতে বিচুত হইলে, আচার একটা অন্ধ শক্তি মাত্র। অনেক সময় এই মোহান্ধ আচার নিজের প্রভাব ও জেদ বজায়