পাতা:সবুজ পত্র (চতুর্থ বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৩৬

No সবুজ পত্ৰ বৈশাখ, ১৩২৪ । যে কয়জন পরিশ্রম করিয়া সেই ভাষা শিখিয়াছে তাহারা ভিন্ন অপর কেহ তাহা gBDB LBD S DDD DD DBDH DDBD S BDDBBBB DD DDBDB বঞ্চিত করিলে। তুমি সেখানে বঞ্চক মাত্র।”...... .. বাঙ্গলা ছেড়ে সংস্কৃত ব্যবহার করলেও, রচনা মধুর না হোক, তা যে যথেষ্ট সুস্পষ্ট ও তেজস্বী হতে পারে-উপরোক্ত বাক্যগুলিই তার প্রমাণ। এস্থলে সাধুভাষীদের প্রতি “পাষণ্ড” “বঞ্চক' প্ৰভৃতি সংস্কৃত শব্দের প্রয়োগ বোধ হয় “তোর শীল তোর নোড়া, ভাঙ্গি তোর দাতের গোড়া।” এই বচন অনুসারেই করা হয়েছে। ( Yo ) DB BDDLS BBBD LYYS DBDD DS SDDB DKS DBBDDBD SDBDLDB LqSDDBD DBBDBS S BDLSS S SDLYS S BDD থেকে উচ্ছেদ করবার কোনই কারণ নেই, এবং তাদের স্বত্ব রক্ষা DBD YY BBD DBBDDBDD SDDDDD BDB S BBDS DBBDBDuBL এমন কতকগুলি সংস্কৃত শব্দের উল্লেখ করেছেন, যার অর্থ তার বিশ্বাস ছিল বাঙ্গালী মাত্ৰেই জানে -কিন্তু একটা জিনিস। তঁর চোখ এড়িয়ে গেছে ; সে হচ্ছে এই যে, তৎসম ও তদ্ভব শব্দের ভিতর যে শুধু রূপের ...প্রভেদ আছে তা নয়, অল্পবিস্তর অর্থেরও প্ৰভেদ আছে। অনেকে বলতে পারেন যে, সে প্রভেদ অনেকস্থলেই অতি সূক্ষম। কিন্তু অর্থের এই সকল সুক্ষম প্রভেদগুলির প্রতি অমনোযোগী হয়ে লিখতে বসলে সে লেখা সাহিত্য হয় না। উদাহরণস্বরূপ ‘ঘর” ও “গৃহ’ শব্দ দুটি নেওয়া যাক।--সকলেই জানেন যে “ঘরের কথাকে৷” “গৃহের বাক্য” বললে DBBD BDBD BBS BDD D BDkS BD gDK DS KKEE