পাতা:সবুজ পত্র (চতুর্থ বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৪১৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8) J সবুজ পত্ৰ त्रांनि ७ श्रुढिंब, ४७२8 সব সময়ে শাদা-চোখে এটা ধরা পড়ে না। কিন্তু একটু ভেবে দেখলেই এর সত্যতা সম্বন্ধে আর কোনো সন্দেহ থাকবে না। আমরা প্ৰত্যেকেই বানান করছি “বিড়াল”, আর সকলে মিলে উচ্চারণ করে আসছি-“মেকুর” । আমাদের সমাজের এ সদরমফস্বল-রহস্য আর কতদিন চলবে ? বিজ্ঞ এবং বিশেষজ্ঞদের মতে এই বৈষম্য নাকি অতীত যুগের নানা বিজাতীয় সংঘাত এবং অপঘাতের মাঝে আমাদের সমাজ আর সভ্যতার পক্ষে রক্ষা-কবচোর কাজ করেছিল । ( এই প্রসঙ্গে তারা পাশ্চাত্য escáficati et Red lindian-cta castián Pfetti etro BBD DDD DDSSBDBBD DBB DDDDSDD DBDBB DBBB HDD DBDD SSS DL BDB BDBK DBB BD SDBD DBLBD DBDDSDBBD কাৰ্য্যটাকে কারণ বলে’ ভুল করেছেন। আমাদের সমাজে সদরমফস্বলের বৈষম্য ছিল বলে’ হিন্দু সভ্যতা যে আজ জানে-প্ৰাণে বেঁচে আছে-সে কথা ঠিক নয় ! হিন্দু সভ্যতা বিজাতীয় সভ্যতার সংঘর্ষে একেবারে অভিভূত হয় নি বলেই-প্ৰাণে মরে নি বলেই-আমাদের সমাজে সদর মফস্বলের সৃষ্টি হয়েছে।-এটা একটা দৈব দুর্ঘটনা ! হিন্দু সভ্যতা চালাকী করে বঁাচে নি, বেঁচেছে গায়ের জোরে। তার মুলে যে অমৃত সঞ্চিত রয়েছে, তার রন্ধে রন্ধে, আৰ্য্য-সভ্যতার যে মহিয়সী বাণীর অনুরণন রয়েছে তারি। সঞ্জীবনী শক্তির প্রভাবেই সে अस्डब्रिड श्tश७ औदन शब्रांश नि । একটা উপমা দিলেই বোধ হয় কথাটা পরিষ্কার হবে। আমি যদি kGS DBDBD D LDBB TBLBDBD DD EBBD DiYLLLDB D আমার পুটি-মাছের প্রাণ বেরিয়েই যায়,-তাহলে তা সব দেনা-পাওনাই