পাতা:সবুজ পত্র (চতুর্থ বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৪৩৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

afz, qiö ve zeğR *rVö शैठि-कदिङ 8Sqa চক্ষুষ, যতই জাজ্জ্বল্যমান, যতই শক্ত হোক না কেন, আমরা তার মধ্যেই শেষ হয়ে যাই নি। আমাদেরও একটা দিক আছে যে দিকটায় YB DBBB BB DYDDLLK DBDLDD LLLL D S g D মানুষের অনন্ত আশার অফুরন্ত আকাঙক্ষার দিক। আর তার এই অফুরন্ত আশা আকাঙ্ক্ষার দিকটা আছে বলে হাজার হাজার যুগ কাটিয়ে এসেও মানুষের বঁাচা, আজও শেষ হয়ে যায় নি।--অর্থশূন্য BB B DS S LYL Y DBD DBB DDT DBDD DLYS যেদিন মানুষ তার এই অনন্তের দিকের গোড়ায় এসে পৌঁছিবেসেদিন থেকে তার বঁাচাটা হবে বকুমারি পূর্ব-জীবনের জাবর কাটাসেদিন আসবে মহাপ্ৰলয়- সেদিন সব মুছে ফেলে আবার মানুষকে সেই গোড়া থেকে সুরু করতে হবে। এই যে অনন্তের দিক, মুক্তির দিক-এইটে হচ্ছে মানুষের বৃহত্তর আনন্দের দিক । এই বৃহত্তর আনন্দের দিকটা যার জীবনে যত বেশী প্ৰকাশ পেয়েছে মানবজন্ম তার তত বেশী সার্থক হয়েছে । কারণ “মানব” নামক যে সম্পাদ্য প্রতিজ্ঞাটী তার সাধারণ সূত্র হচ্ছে সীমার মাঝে অসীম তুমি বাজাও আপনি সুর। আর তার স্বীকাৰ্য্য (postulate ) হচ্ছে-“রূপ-সাগরে ডুব দিয়েছি एटाझा°i-द्वाउन उमाध्ii दकद्धि ।” বলেছি আমাদের দৈনন্দিন জীবনে আমরা সান্ত সুরাটাই বাজিয়ে ত চলেছি। কিন্তু আমাদের মধ্যে এমন অনেকে আছেন-ধাঁদের মধ্যে -পুৰ্ব্বজন্মের সুকৃতির জন্যেই হোক বা অন্য যে কোন কারণেই হোকঋষ্ট্র অনন্তের সুরাটা অকারণেই বেজে ওঠে। আর এই সব লোকই