পাতা:সবুজ পত্র (চতুর্থ বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৪৪৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪ৰ্থ বর্ষ, অষ্টম সংখ্যা बां९ळांव्र उदिष९ 8vo) DBDDBDB BDDDB DBDK BBLBS DDD DBDBBDDBD DBDD BBBDB DDSS আর আজ যে সেই সম্প্রদায় সে ভাষাকে যথেষ্ট শ্রদ্ধা করেন না। তার প্ৰমাণ, তারা প্ৰায় সকলেই বাংলা লেখেন। “প্রবৃত্তিরেষা নিরানাং নিবৃত্তিস্ত মহাফল”-এ। শাস্ত্ৰ-বচন যে লেখা সম্বন্ধে ও খাটে, এ জ্ঞান সকলের থাকলে, অনেকে বঙ্গ-সাহিত্য রচনা করতে প্ৰবৃত্ত হতেন না। আমি দুঃখের সঙ্গে স্বীকার করতে বাধ্য হচ্ছি যে, এদের অনেকের গান ও গল্প পড়ে আমার মনে হয়, বাংলা লেখাটা এদের পক্ষে একটা সখী মাত্র, অবসরবিনোদনের একটি বিশিষ্ট উপায়-ভাষায় যাকে বলে বিশুদ্ধ আমোদ । কিন্তু সকলোরি মনে রাখা উচিত যে, যা অবকাশরঞ্জনী, তা কাব্য নয়-এবং যা অবসরচিন্তা, তা দর্শন নয় । g D i uDuDD D BDBDBD BDBBDBD BB B DD BB DS লক্ষীর সেবার অবসরে সরস্বতীর সেবা করা যে কৰ্ত্তব্য, সে বিষয়ে কোনই সন্দেহ নেই,-তবে প্রশ্ন হচ্ছে তার প্রকৃষ্ট পদ্ধতিটি কি ? আমার মতে বেশীর ভাগ কাজের লোকেরা নিজে না লিখে, পরের লেখা পড়েই ছুটির যথেষ্ট সদ্ব্যবহার করতে পারেন। জ্ঞানকৰ্ম্মের বিভাগটা উপেক্ষা করলে, কি জ্ঞান কি কৰ্ম্ম কিছুরই গুণবৃদ্ধি হয় না। মানুষে সাহিত্যে যে ভাবের ঘর বঁাধে, সে খেলার ঘর নয়, মনের বাসগৃহ । তাসের ঘর কিণ্ডার-গার্টেনেই শোভা পায়, সাবালক সমাজে নয়। সুতরাং যারা মাতৃভাষার যথার্থ ভক্ত, তাদের পক্ষে সে ভাষাকে সাহিত্যের রাজপটে বসাবার জন্য এখনও বহুদিন ধরে বহু চিন্তা বহুচেষ্টা করতে ঘুৰে। বঙ্গ-সরস্বতীর চরণে পুষ্পাঞ্জলি দেওয়াই আমাদের একমাত্র কাজ নয় ; তাতে ভক্তির পরিচয় দেওয়া হতে পারে, কিন্তু জ্ঞানকৰ্ম্মের নয়। অতএব জীবনের সকল ক্ষেত্রে