পাতা:সবুজ পত্র (চতুর্থ বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৪৯৩

se zirí, Vaxès Provi 8bሆፃ মেঘের বিলিক্‌-হানা গুর গুর ডাকের মধ্যে নেই—যদি তিনি প্ৰথম আষাঢ়ের ঝরঝর ধারায় ভেজা চাষী-মাটির গন্ধে নেই-ঐ ক্ষুদ্র ভ্রমরটুকুর পক্ষগুঞ্জনে নেই-মানুষের হৃদয়তলের মুক্তির সঙ্গীতে নেই। কোথায় আছেন তিনি-কোথায় তঁকে বন্দী করে” ক্ষুদ্র করে” অক্ষম করে” লুকিয়ে রেখেছ ? কোথায় তাকে অশুচি করে ভীত শঙ্কিত করে', মিথ্যা করে’, অপমানিত করে’, অপরাধের সীমা বাড়াচ্ছ ? হায়! অচলায়তনের কারও চোখে পড়ে নি যে ভগবানকে বাঁধতে গিয়ে তারা নিজেরাই বাধা পড়েছে-ভগবান যেমন তেমনি আছেনতঁর সৃষ্টি যেমন চলছিল। তেমনি চলছে। পঞ্চকের আর এ অচলায়তনে থাকা চলবে না-কিছুতেই না । আজ যে ঐ ক্ষুদ্র ভ্রমরটুকুর মৃদু-গুঞ্জনধ্বনি সমস্ত জগতের আনন্দের প্রতিনিধি হয়ে এসে পঞ্চকের প্রাণে প্ৰাণে আগুণ দুটিয়ে দিয়ে (例可1 G〔引一西忆引一百t〔引一叫巴f命 *5卡命 化颈”fó可 চারদিক অন্ধকারে জড়িয়ে যে আলোকের সন্ধান করছিলে প্ৰাণে আনন্দ নিয়ে একবার তাকিয়ে দেখ সে-আলোক ঐ মুক্ত নীল আকাশ LYYLL LLYYS LD LDBDBDB BDLDB BO KY EELE LLELYY00 আলো প্ৰাণের স্পন্দনে স্পপািদনে নাচছে--সো-আলো হৃদয়-বীণার ঘরে সুরে বাজছে -ঐ যে সে “আলোর স্রোতে পাল তুলেছে হাজার প্রজাপতি”-ঐ যে সে “আলোর ঢেউয়ে উঠল মেতে মল্লিকা মালতী”-সে। আলোক মানুষের কৰ্ম্মে আশায় আকাঙক্ষায় প্রেমে ভক্তিতে শ্ৰীতিতে শ্রদ্ধায় আপুনাকে ছড়িয়ে দিয়ে আছে। না, পঞ্চকের আর এখানে থাকা চলবে না। পঞ্চকের প্রাণে প্ৰাণে যে আজি সেই আনন্দ-আলোকের স্রোত ছুটেছে-সে-স্রোতে যে সব