পাতা:সবুজ পত্র (চতুর্থ বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৫৬২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

te *画 åt, Y\ტ&ჰ এই মতভেদের ÇET ATổi philosophy- cS VENItt i রবীন্দ্ৰনাথ বলছেন-মানুষের ভিতরটা দিয়ে তার বাহিরটা নিয়ন্ত্রিত হয়। আর বিপিন বাবু বলছেন-মানুষের বাহিরটা দিয়েই তার DBDD BB gBLL S S BDBDS BBBDuDBB DBDBD BDDDDDBD DB আমাদের দেহটাকে গড়ে তুলেছে। অপরপক্ষে বিপিন বাবুর মতে আমাদের দেহটাই আমাদের আত্মার জন্ম দিয়েছে। এ মত শুনে হিন্দু দর্শনের প্রতি যার কিছুমাত্র শ্রদ্ধা আছে তারই চক্ষুস্থির হবে নিশ্চয়। কিন্তু “কৰ্ত্তার ইচ্ছায় কৰ্ম্ম” আর “বুদ্ধিমানের কৰ্ম্ম” এ দুটাের আসল অমিলটা হচ্ছে ঐ গোড়ার কথায়। রবীন্দ্ৰনাথ আমরা আজ যে অবস্থায় এসে পৌঁছেছি। তার জন্যে দায়ী করতে চান আমাদের নিজেকে । আর বিপিন বাবু তার জন্যে দোষী করতে চান মহম্মদ গজনি সাহেব ও জন কোম্পানীকে। এই নিয়েই তা তর্ক । শ্ৰীযুক্ত প্রমথ চৌধুরী গত শ্রাবণের “সবুজ পত্রে”। “প্ৰাণের কথা” প্ৰবন্ধে লিখেছিলেন যে উদ্ভিদ পশু আর মানুষ এ তিনের তিনটী পৃথক বিশেষ-ধৰ্ম্ম আছে। উদ্ভিদের স্থিতি-পশুর গতিআর মানুষের মতি । উদ্ভিদসম্বন্ধে তিনি লিখেছিলেন যে, “উদ্ভিদ নিশ্চল অতএব তা পারিপার্শ্বিক অবস্থার একান্ত অধীন। প্ৰকৃতি যদি তাকে জল না জোগায় তা সে ঠায় দাড়িয়ে নিৰ্জলা একাদশী করে’ শুকিয়ে মরতে বাধ্য।” বিপিন বাবু আমাদের এই উদ্ভিদের ক্যাটিগরিতে ফেলতে চান। এতে আশা করি নব্য বাংলার অন্ততঃ নবীন ও তরুণ র্যারা তাদের অনেকেই মনে মনে আপত্তি করবেন ।