পাতা:সবুজ পত্র (চতুর্থ বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৫৮৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

évR नबूज व itt, »ete নি। যে ভাষা আজকালও এথেন্স ও অন্যান্য নগরে চলছে তার স্বরূপটী সেই আলেকজান্দারের সময় হতে প্ৰচলিত “সাধারণ ভাষা”তেই পাওয়া যায়। এই হচ্ছে বৰ্ত্তমান গ্রীসের মুখের ভাষার সংক্ষিপ্ত ইতিহাস। ( R ) কিন্তু মুখের ভাষা ছাড়াও গ্রীসে আর একটী লেখার ভাষা আছে । প্ৰাচীনকালে এ দুটি ভাষা যেন সমান্তরালভাবে চলেছিল। হোমার থেকে প্লেটাে এবং প্লেটাে থেকে প্লাট্টার্ক পৰ্যন্ত মুখের ভাষাও যেমন বদলেছে, লেখার ভাষাও অনেকটা সেই রকম ভাবেই বদলেছে। মৌখিক ভাষার সঙ্গে লেখার ভাষার আসলে ছাড়াছাড়ি সুরু হ’ল কিন্তু বৈজান্তীয় (Byzantine ) যুগে। তখন গ্রীসে কোনও জীবন্ত সাহিত্য না থাকায় লেখকেরা একমাত্র প্রাচীন যুগের DDBBDBD uu DBBBB DDBD DD LBuBD DBDBD BB BDD DDDDBD DBBB DBD BDBBDBDB DBDBD DBDD DBD না, তাদের লিখবার ভঙ্গীটি পৰ্যন্ত অনুকরণ কৰ্ত্তে লাগলেন। এই রকমে মুখের ভাষা যখন সামনের দিকে পুরোদমে এগিয়ে, যেতে লাগল, লেখার ভাষা তখন প্ৰাচীন কথা ও শব্দ এবং প্ৰাচীন লিখবার ভঙ্গীর মধ্যে নিজেকে গণ্ডীবদ্ধ করে ফেলতে আরম্ভ করলে। কিন্তু এ রোগেরও ঔষধ আছে। তাই দ্বাদশ শতাব্দীতে, বা, তার কাছাকাছি সময়ে সাহিত্যে একটী নুতন লিখন-ভঙ্গী দেখা গেল ।