পাতা:সবুজ পত্র (তৃতীয় বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/২৩৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩য় বর্ষ, চতুর্থ সংখ্যা Cit &RN) • প্রথম এই শ্লোকটি নিন। :- दिवब्र नॉ८८ङ °उ भश् चूमिांन, श्éत्र ख्छ्८व्र ऊां, ख्ञां८ब्र' ं न । এ কথা কোন পাঠক অস্বীকার করিতে পারেন যে, যে-গুণে কাব্য মহাকাব্য হয়, সে গুণ এ শ্লোকে পূর্ণমাত্রায় বৰ্ত্তমান ? এ কবিতার স্পষ্ট উদ্দেশ্য পাঠককে শিক্ষা দেওয়া, আনন্দ দেওয়া নহে। উদাহৃত শ্লোক প্রথমতঃ বাঙ্গালী-সমাজকে বিবর সম্বন্ধে জ্ঞান দান করে। দ্বিতীয়তঃ, যদিচ শাস্ত্ৰমতে “জ্ঞানাৎ পরাতরং নীহি", তথাচ কবি এ স্থলে পাঠককে জ্ঞানের অতিরিক্ত বস্তুও দান করিয়াছেন,-এবং সে বস্তু নৈতিক শিক্ষা। কবি অতি চতুরতার সহিত আকারে ইঙ্গিতে কহিয়াছেন-হে পাঠক । তুমি বিবরের মত বুদ্ধিমান হও, চরিত্রবান YDSLDKD DBBDDBD SDKS SDBS S KBBBB aLBK YLD এ কবির অন্তরে পশুজাতির প্রতি কোনরূপ অবজ্ঞা নাই। উদার চরিতা নাম বসুধৈব কুটুম্বকম। কিন্তু এতদূর উদারচেতা এবং মহানুভব হইলেও, উক্ত শ্লোকের রচয়িত যে ব্যাস বাল্মীকির দলভুক্ত হইতে পারেন নাই, তাহার একমাত্র কারণ, তিনি অলঙ্কার শাস্ত্রকে অমান্য করিয়াছেন। BBBD DD DuDDBD DD BB DBBD DB g SLDDDDD বাহুল্য অত্যুক্তি প্ৰভৃতি দোষে দুষ্ট হইয়াছে। যদি কবির বক্তব্য ইহাই হয় যে, বিবর চতুষ্কৰ্ণ-তােহা হইলে অবশ্য কোন দোেষই এ বর্ণনাকে স্পর্শ করে নাই। স্বভাবোক্তি ত গুণ বলিয়াই গণ্য। কিন্তু সম্ভাবধি যখন কোনই চতুষ্কৰ্ণ চতুস্পদ আমাদিগের দৃষ্টিগোচর হয় নাই, তখন এরূপ অনুমান করা অসঙ্গত হইবে না যে, “বুদ্ধিমানের” সহিত