পাতা:সবুজ পত্র (তৃতীয় বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৩৫১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SS DSDDY KKB DE S gDSDDBD DB DDD NONOS নাটক মাত্রেরই “জান” হচ্চে কথোপকথন ; এবং কথোপকথনে সাধুভাষার প্রয়োগ অস্বাভাবিক। অবশ্য অমিত্ৰাক্ষর ছন্দেও অনেক নাটক DB BD TDE BuBKLLDu0 EEELYSDD DBDBDB DBBDS S DLY মিল নেই ; কারণ সত্যিকার মানুষ এরূপ ছন্দে কথা কয় না। 4. উপন্যাসেও চলিত কথা চালাবার চেষ্টা হয়েছিল। দুটী প্ৰকৃষ্ট উদাহরণ দেওয়া যায় ঃ-টেকচাঁদ ঠাকুরের “আলালের ঘরের দুলাল”, ” আর কুমার উপেন্দ্ৰীকৃষ্ণ দেবের “আমার গুপ্তকথা”-যা’ এখন “হরিদাসের গুপ্তকথা” বলেই লোকে জানে। উপন্যাসেও নাটকের মতন কথোপকথন থাকে-বাস্তবিকপক্ষে দুই-ই গল্প-বলা—কিন্তু বৰ্ণনারও প্রয়োজন হয়। আবার তখন Scott পড়া রেওয়াজ ছিল বোলে, বৰ্ণনার একটু আতিশয্যই লোকে পছন্দ কোরতো। ফলে, এই দুটী বইয়ের বর্ণনা-ভাগেও চলিত কথার প্রয়োগ হোয়ে, মৌখিক ভাষা ব্যবহার করবার সীমা বেড়ে গেল। ভাষার দিক থেকে বই দুটা মনোহর, কিন্তু সংস্কৃত ভাষার ংসর্গ একেবারে ত্যাগ কোত্তে গিয়ে একঘরে হোয়ে পড়লো, আর বিষয়-নির্বাচন খারাপ হয়েছিল বোলে টি কলো না । "হুতুম-প্যাচার নক্সায়” ছোট গল্প ও চরিত্র-চিত্র দুই-ই ছিল। এতেও চলিত কথার যথেষ্ট সমাবেশ দেখা যায়। কিন্তু রঙ্গ-ব্যঙ্গ কৌতুকই ছিল এর প্রধান উদ্দেশ্য। ভাবের রাজ্যে মৌখিক ভাষা তখনো প্রবেশ কোত্তে পারে নি, কেবল দরজায় ঘা মারছিল। “হুতুম প্যাচা”-প্ৰণেতা নিজেই “মহাভারতে” চলিত কথা ব্যবহার কোত্তে সাহসী হন নি; যদিচ তিনি বৰ্দ্ধমানের মহারাজার চেয়ে কম সংস্কৃত শব্দ ব্যবহার কোল্লেন । কিন্তু, প্ৰবন্ধ বোলে জিনিসট,-যেটা গদ্য সাহিত্যের চুড়ান্ত,-তখনো