পাতা:সবুজ পত্র (তৃতীয় বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৫২৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

७व्र दार्थ, नक्ष गर्थ সঙ্গীত-পরিচয় & లిన్ থাকে, ত’তে লিপিবদ্ধ করবার অন্ততঃ একটা উদ্দেশ্য সিদ্ধ হয় ; আর একটা এই যে, মুখে মুখে শেখা ও শেখানো হয়, তাই স্মরণশক্তি থাকা খুব আবশ্যক ; আর একটা এই—যা” পূর্বেই বলেছি যে, রাগরাগিণী দ্বারা সীমাবদ্ধ। রাগের যেমন প্ৰকারভেদ আছে, আমাদের গানের ও তেমনি প্ৰকারভেদ আছে,-তবে অত নয়। উচ্চাঙ্গের হিন্দুস্থানী সঙ্গীত মোটামুটি তিনপ্রকার,-ধ্রুপদ, খেয়াল ও টপ্পা। কথা ও তাল বাদ দিয়ে শুধু কতকগুলি নিরর্থক শব্দ উচ্চারণপূর্বক রাগের রূপ দেখানোর একটি পদ্ধতিও আছে-তাকে বলে আলাপ করা । সন্ধ্যাবেল গানের বৈঠক বসলে ওস্তাদরা প্ৰায়ই ইমনকল্যাণের আলাপ করে” সেই রাগিণীর গান ধরেন—কেন জানিনে। ইমনু পারস্যদেশ থেকে এসেছে শুনতে পাই, তাই হয়ত মুসলমান বাদশার তা’কে এই সম্মানের আসন প্ৰদান করেছিলেন । মুসলমানরা আসবার আগে থেকেই উত্তরপশ্চিমে ধ্রুপদের প্রচলন ছিল। ধ্রুপদে চারটি কলি বা ভাগ থাকে,-আস্থায়ী, অন্তর, সঞ্চারী ও আভোগ। পাখোয়াজে যে-সব ভারি ভারি তাল বাজানো DDS BD tBDDS BBBS DBDDDDBDBDD DBS BBSuBB BBE KDLD হয় । ধ্রুপদের কথার ভাবও গম্ভীর । যাদের কেবল ধ্রুপদ গাওয়া অভ্যাস ও ব্যবসা, হিন্দুস্থানে তাদের বলে “কালাবৎ” অর্থাৎ কলাবন্ত । স্বনামধন্য তানসেন ধ্রুপদ গায়ক এবং রচয়িত ছিলেন, ও আকবরের সময়ে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তিনি নাকি আগে হিন্দু ছিলেন, পরে মুসলমান হন। তঁর আগে নায়ক গোপাল ও বৈজু বাওরা, এবং পরে ঘদি খাঁ ও সুরদাস ভাল ধ্রুপদ-রচয়িতা বলে প্ৰসিদ্ধ।