পাতা:সবুজ পত্র (তৃতীয় বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৫২৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(Y) SQ 昂 সবুজ পত্ৰ পৌষ, voso ঠুংরী নামে আর একপ্রকার গানও হিন্দুস্থানে প্রচলিত আছে, তা” টপ্লার রাগিণীতে গাওয়া হ’লেও, তাল এবং সুরের বৈচিত্ৰ্যবশতঃ স্বাতন্ত্র্য লাভ করেছে। একপ্রকার তালের নামও ঠুংরী। একই গানে সুকৌশলে একাধিক রাগিণী এবং রীতি মিশিয়ে এই বৈচিত্ৰ্য সম্পাদন করা হয় ; এবং ওস্তাদী গোড়ামীর কাছে সেটা অবৈধ বা শ্রদ্যুতিকটু বোধ হলেও, সাধারণ শ্রোতার কাণে মিষ্টি লাগে। আমার BDB BDDBDB DDBDDBBDBD DBDBD DDB D tBLuiDBD S গান সম্বন্ধে এত কথা বল্লুম বলে মনে কর' না যে গানই সঙ্গীতের সর্বস্ব। সংস্কৃতে সঙ্গীত বলতে নৃত্যগীতবাদ্য তিনই বোঝােত ; এখন ভার অর্থ সঙ্কীর্ণ হয়ে কেবল গানে এসে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু কণ্ঠকে যদিও শ্রেষ্ঠ যন্ত্র বলা হয়েছে, তবু মানুয়ের হাতে গড় বহুতর যন্ত্র আছে, যা’ কথাকে অতিক্রম করে। আমাদের মনে অনির্বাচনীয়ের আভাস MLO BSS SBB DBBDD DD KK K BDD SDDD DKBB DDD সম্ভব নয় ; কিন্তু চলনসই সুরবোধ থাকলেই যত্ন ও চেষ্টপূর্বক ভাল दधि इ७२ (सgट कigन । বৈদিক যুগেও যন্ত্রের অভাব ছিল না, কারণ ম্যাকডানেল সাহেব বলেন বাঁশি-বাজিয়ে, বীণা বাজিয়ে, ঢোল-বাজিয়ে প্ৰভৃতি পেশার উল্লেখ বেদে আছে। প্ৰাচীন সঙ্গীতশাস্ত্রে চার প্রকার বাদ্যযন্ত্রের DBB S ATDSDD DBD DDSBBD BBDSDBDS D DDuD SDYS যেমন খোল ; ঘন, বা কঁাসার যন্ত্র, যেমন মন্দির ; এবং শুষির, বা বায়বীয় যন্ত্র, যেমন বঁশি । আমাদের সর্বপ্ৰধান যন্ত্র অবশ্য বীণ বা বীণা, যার নাম শুনতে দেশেবিদেশে কারো বাকি নেই, যদিও আওয়াজ বোধহয় অনেকেই শোনেন নি। অন্যান্য প্ৰাচীন পদ্ধতির ন্যায়