পাতা:সবুজ পত্র (তৃতীয় বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৫৪৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(\SR সবুজ পত্ৰ পৌষ, ১৩২৩ পক্ষপাতী। এ বিষয়ে আমি আমার গুটিকতক পূর্বকথা এখানে উদ্ভূত করে ििछ ६ SDBDBDB DDBD DBDDD BBBDS DBBD BB BDDBDBDB DBBBD DDD সাহিত্যের কাজ। মনের ভিতর যাহা অস্পষ্ট তাহাকে স্পষ্ট করা, যাহা নিরাকার তাহাকে সাকার করাই আর্টের ধৰ্ম্ম । সাহিত্যের সাধনাও একরূপ যোগাভ্যাস। DDEK DBBDDD D BBDt B BD DBD DD D S SSDBDBBBkS DD BDS একাদশ সংখ্যা । ) ( . ) অতএব দেখা গেল, সাহিত্যের উদ্দেশ্য সম্বন্ধে গুপ্তমহাশয়ের সঙ্গে আমি এক মত। কি উপায়ে তা সিদ্ধ হতে পারে তাই নিয়েই যা৷ মতভেদ। গুপ্তমহাশয় প্ৰচলিত-সাধুভাষার পক্ষপাতী। আমার বিশ্বাস তথাকথিত সাধুভাষা ঢিলেমির প্রশ্ৰয় দেয়, কেননা সে ভাষার আশ্রয়ে আমরা শব্দাড়ম্বরের ভিতর ভাবের দৈন্ত BBBBDB BDDB BDBDB BB S qt DDDD DBDDDB DDS BDD DBDDKBD DBDBDS সমাজের নিকট পূর্বেই নিবেদন করেছি। আমার কথা এই ঃ ‘अभिांनद्ध १icछद्र डांद ७ ऊांशi श् भिथिलदक। আমাদের রচনায় পদ বাক্য কিছুই সুবিন্যস্ত নয়, এবং আমাদের বক্তব্য কথাও সুসম্বন্ধ নয়। ইহা যে শক্তিহীনতার লক্ষণ তা বলা বাহুল্য । যে দেহের অঙ্গপ্ৰত্যঙ্গসকলের পরস্পরসম্বন্ধ ঘনিষ্ঠ নয়, সে দেহের শক্তিও নাই, সৌন্দৰ্য্যও নাই। প্ৰতি জীবন্ত ভাষারই uD BDDS uD DBSBBB DYS DBDDDSS BBB uuD DBDBD DBBDBBD পারিলে, আমাদের রচনা সুগঠিত হয় না, সেই ছন্দ রক্ষা করিতে না পারিলে আমাদের গদ্য স্বচ্ছন্দ হয় না।” (সবুজপত্র, ১ম বর্ষ, ১১শ সংখ্যা । ) সাধুগন্য যে বেচাল ও বে-প্যাটার্ণ তার কারণ এ গদ্য অনুবাদ জন্য। পণ্ডিতীভাষা সংস্কৃতের অনুবাদ এবং সাধু-ভাষা ইংরাজির অনুবাদ এবং এ-দুইয়ের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে বাঙ্গলা-ভাষার সংস্কৃত অনুবাদ। “মূল ও অনুবাদ যে কোন দিন