পাতা:সবুজ পত্র (দ্বিতীয় বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/১৭৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২য় বার্থ, নবম সংখ্যা नया मीन - CS এই চেষ্টার ফলে প্ৰকৃত প্ৰস্তাবে যে সমুদয় বস্তু আল্লাধিক পরিমাণে জীবের নিজের চিন্তা ও চেষ্টার সৃষ্টি, তাহাদেরও কারণ কালক্রমে বহিজগতে আরোপিত হয়, এবং শেষে আমাদের নিজেদের একটি বিশ্বাস জন্মে যে, বহিজগৎই সৰ্ববস্তুর মূল কারণऔव @कठेि कांद्भ१-यन्नभांडी । যতক্ষণ বস্তুতন্ত্রবাদী জড়জগৎ লইয়া নাড়াচাড়া করেন, ততক্ষণ অন্ততঃ ব্যবহারিক সূত্রে উত্তর পক্ষের বিশেষ কিছু বলিবার নাই। যদি জড় জগতের অস্তিত্ব স্বীকার করি, সঙ্গে সঙ্গে ইহাও স্বীকার করিতে হইবে যে, সেই জগতের সহিত মিল করাই জড়াজগৎ সম্বন্ধীয় চিন্তা বা জ্ঞানের মুখ্য উদ্দেশ্য। কিন্তু জড় জগতের জ্ঞান ছাড়া মানুষের অন্য দশবিষয়ের জ্ঞান আছে। সে সমুদয় জ্ঞানের উদ্দেশ্য DDDSDSS LLLBDDS SDBDDD DBDBDBKBBDBDBS DD BBS BBDD YKDS posit করিয়া সেই সেই জগতের পরিচয় লওয়াই আমাদের জ্ঞানের চরম উদ্দেশ্য-ইহাই সিদ্ধান্ত করিতে প্ৰয়াস পান । তঁহাদের মতে জীব জড়াজগৎ হইতে যেমন স্বতন্ত্র ও তৎসম্বন্ধে নিক্রিয়, ভাবজগৎ হইতেও তেমনই স্বতন্ত্র ও তৎসম্বন্ধে নিক্রিয়,-উভয় ক্ষেত্রেই আমাদের জ্ঞান বহির্জগতের ছায়ামাত্র ; উভয় ক্ষেত্রেই আমাদের চিন্তা, যাহা আছে তাহারই প্ৰকাশক মাত্র । কি জড়জগৎ কি ভাবজগৎ-কোনটিই আমাদের সৃষ্টি নয় । বস্তুতন্ত্রতা যে কেবল জড় জগতে নিজের আধিপত্য স্থাপন করিয়া সন্তুষ্ট নয়, কিন্তু সেই আধিপত্য অন্যত্র বিস্তার করিতে সচেষ্ট,-"তাহা একটু ভাবিয়া দেখিলেই উপলব্ধি হয়। প্ৰথমে ধরুন সমাজ। সামাজিক রীতিনীতি আচারব্যবহার মানুষ