পাতা:সবুজ পত্র (পঞ্চম বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৪৪৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

à89, ‘সবুজ পত্ৰ কাৰ্ত্তিক ও অগ্রহায়ণ, ১৩২৫ হয়েছিল, এমন দিনে একদিকের একটি আকাশের পথ কিঞ্চিৎ যেন DBDB DB S BiSDB DB BDBD BDBBDBD DB DBDDD বে প্ৰাণে স্পন্দনমাত্র ছিল না, তার শাখায় প্রশাখায় আবার যেন একটু বাতাস খেললে। একদল সঙ্গী বিজলীর সেখানে জুটল। তুৱা সকলেই ছিল শিশু। কৰ্ত্তব্যের তাড়না তাদের কারুর ছিল না। গ্রাণের খেলাতেই, তাদের ছিল অভিরুচি। বিজলী তাদেরই সঙ্গে ছেলেমানুষটি হয়ে সব রকমের ছেলেমানুষীর অভিনয়ে যোগ দিলে। DLDDBD BBBD BDBDDBDB BBD BDBBB DD DS DD DBD পেলেই তার সঙ্গিনীদের মধ্যে পুরস্কার-বিতরণে, অথবা পাঁচ রকমের উপাদেয় সামগ্ৰী নিজহাতে তৈরী করে তাদের খাওয়াতে, সেটাকা সে নিঃশেষ করে দিত। আর তার হাত থেকে তার সঙ্গিনীরা যে দান গ্ৰহণ করত, তার যথেষ্ট প্রতিদান বিজলী পেত, তার প্রাণে। বেগবতী। স্রোতস্বিনীর একান্ত উদ্যম, যেদিকে তার প্রাণের গতি, সেই পথে তাৱ যথাসৰ্বস্ব নিঃশেষে ঢেলে দেওয়াতে। বিজলীর ছিল নদীটির মতোই অদম্য প্ৰাণের বেগ, যে সঙ্গীরা তার প্রাণের পথ উন্মুক্ত করেছিল, তার যথাসৰ্বস্ব তাদের বিলিয়ে দেওয়াতেই তার ছিল প্ৰাণের উল্লাস। আর বিজলীর কাছে তার সঙ্গীদের তা সঙ্কোচের লেশমাত্র ছিল না। নেচে, গান গেয়ে, লাফিয়ে ঝাঁপিয়ে, কত রকমের আবদার অভিযোগ করে তারা বিজলীর প্রাণের ক্ষুধা নিবৃত্তি করত। তাদের কাউকে কাউকে বিজলী এতই ভালবাসত, সারাদিন অন্তে সাঁঝের আগে বিজলীর কাছে বিদায় নিয়ে তারা যখন বাড়ী যেত, সেই এক রাত্রের ব্যবধান যে কোন অসীমের নাগাল ধরত ! আবেগে । তার প্রাণটি যেন উদ্বেলিত হয়ে উঠত। বিজলীর