পাতা:সবুজ পত্র (পঞ্চম বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৫৫৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

♚ , ब ३९|| দেশের কথা - || * অর্থাৎ ডিমোক্রাসি শ্রেষ্ঠ রাষ্ট্রতন্ত্র, কেননা এই তন্ত্রের প্রসাদে প্ৰতি ব্যক্তিই স্বাধীনভাবে জীবনযাত্ৰা নির্বাহ করবার সম্পূর্ণ সুযোগ পায়। বলা বাহুল্য যে, ডিমোক্রাসির ভক্তেরা বিশ্বাস করেন যে,- Individuals should be allowed to develop without restraint. They will be happier and more active, they will be able to make more progress, society will regulate itself better than under established rules-Seignobos. অতএব দাঁড়াল এই যে, যিনি individual liberty অর্থাৎ ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্যের মােহাস্ত্ৰ্যে বিশ্বাস না করেন, ডিমোক্রাসির নাম উচ্চারণ করবার তঁর অধিকার নেই। এখানে আর একটি কথা বলে রাখি, ডিমোক্রাসি এ যুগে ইউরোপে একটি দার্শনিক মত মাত্র নয়, এখন তা সমাজের ধৰ্ম্ম। ডিমোক্রাসি সে দেশে এখন শুধু বইয়ের ভিতর নেই,-জীবনে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। আমি একটি পূর্ব-প্রবন্ধে Seignobos-এর ইতিহাস থেকে ইউরোপের বর্তমান সমাজের ধৰ্ম্মকৰ্ম্মের যে বৰ্ণনা উদ্ধত করে দিই, এখানে তা পুনরুদ্ধত করে দিচ্ছি :- “বৰ্ত্তমানে সমাজ ব্যক্তিগত স্বাধীনতার উপর প্রতিষ্ঠিত। এ যুগে মানুষের উপর মানুষের কোনও অধিকার নেই। প্রতি লোকেই নিজের ইচ্ছা, রুচি ও চরিত্র অনুসারে নিজের জীবন গঠন করতে পারে। প্রাচীন প্রথার বন্ধন থেকে সবাই মুক্ত। ধৰ্ম্ম সম্বন্ধে DBD uBBBS DBBB sBOBDD BBB DDSDDDD BD DBDDD আছে । ইউরোপে মানুষ আজ মানুষের দাস নয়।” অতএব একথা নিৰ্ভয়ে বলা যেতে পারে যে, ব্যক্তিগত স্বাধীনতাই