পাতা:সবুজ পত্র (বর্ষ ২) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৩৬১

రిe সবুজ পত্র ১ ভাদ্র ও আশ্বিন, ১৩২২ তা কোমলতার রং। সেই রং দেখিতে পাই ঘাসে পাতায়, আর দেখি মানুষের গায়ে। জন্তুর কঠিন চৰ্ম্মের উপরে সেই প্ৰাণের রং ভালো করিয়া ফুটিয়া ওঠে নাই সেই লজ্জায় প্রকৃতি তাকে রং-বেরঙের লোমের ঢাকা দিয়া ঢাকিয়া রাখিয়াছে। মানুষের ৮ গা-টিকে প্রকৃতি অনাবৃত করিয়া চুম্বন করিতেছে। যাকে বাড়িতে হইবে তাকে কড়া হইলে চলিবে না, প্ৰাণ " সেইজন্য কোমল। প্ৰাণ জিনিষটা অপূর্ণতার মধ্যে পূর্ণতার ব্যঞ্জন। সেই ব্যঞ্জনা যেই শেষ হইয়া যায় ; অর্থাৎ যখন, যা আছে BDBDBBLDOS DDDS S BDBBBS DDDS S0BLB DDSDBD S BDBDD DBD তখন মৃত্যুতে সমস্তটা কড়া হইয় ওঠে, তখন লাল নীল সকল DDD DB S gBDD zLB BBDD LaBLBBB DDD S BB DS শরতের রংটি প্ৰাণের রং । অর্থাৎ তাহা কঁচা, বড় নরম। রৌদ্রটি কঁচা সোনা, সবুজটি কচি, নীলটি তাজ। এইজন্য শরতে DD BB DDD S KLBBS BBBD D DDD BB DBDDDBD ভিতর-মহলের হৃদয়কে, যেমন বসন্তে নাড়া দেয় আমাদের বাহিরभशलन 6योदनष्क। বলিতেছিলাম শরতের মধ্যে শিশুর ভাব। তার, এই-হাসি, gDSDBDS BB BBBD BD DDDBDB BBD DBDS DDS এমনি হাস্কাভাবে আসে এবং যায় যে, কোথাও তার পায়ের দাগটুকু পড়ে না,-জলের ঢেউয়ের উপরটাতে আলোছায়া ভাইবোনের মত যেমন কেবলই দুরন্তাপনা করে। অথচ কোনো চিহ্ন রাখে না । ছেলেদের হাসিকান্না প্ৰাণের জিনিষ, হৃদয়ের জিনিষ নহে । প্রাণ জিনিষটা ছিপের নৌকার মত ছুটয়া চলে তাতে মাল ।