পাতা:সমবায়নীতি - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৫৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে, কিন্তু বৈধকরণ করা হয়নি।

সমবায়নীতি সম্বন্ধে রবীন্দ্রনাথ বিভিন্ন সময়ে যে-সকল প্রবন্ধ লিখিয়াছিলেন ও বক্তৃতা দিয়াছিলেন এই গ্রন্থে সেগুলি সংকলিত হইল। নিম্নে সাময়িক পত্রে রচনাগুলির প্রকাশের সূচী[১] মুদ্রিত হইল―

সমবায় (১) ভাণ্ডার শ্রাবণ ১৩২৫
সমবায় (২) বঙ্গবাণী ফাল্গুন ১৩২৯
ভারতবর্ষে সমবায়ের বিশিষ্টতা ভাণ্ডার শ্রাবণ ১৩৩৪
পরিশিষ্ট: ‘চরকা’ প্রবন্ধের অংশ সবুজপত্র ভাদ্র ১৩৩২

সমবায়নীতি প্রবন্ধ মূলতঃই পুস্তিকাকারে প্রকাশিত হয় (২৭ মাঘ ১৩৩৫)।

 ভূমিকারূপে ব্যবহৃত রবীন্দ্রনাথের বাণী শ্রীসুধীরচন্দ্র কর লিখিত ‘লোকসেবক রবীন্দ্রনাথ’ প্রবন্ধে (মাসিক বসুমতী, অগ্রহায়ণ ১৩৬০) অংশতঃ প্রকাশিত হয়। বিশ্বভারতী সমবায় কেন্দ্রীয় কোষের কর্মীদের প্রতি আশীর্বাণীরূপে ইহা প্রেরিত হইয়াছিল (১৯২৮); অন্যতম কর্মী শ্রীনন্দলাল চন্দ্রের সৌজন্যে এই তথ্য এবং এই রচনার পাণ্ডুলিপি পাওয়া গিয়াছে।

 এই তালিকায় উল্লিখিত ‘ভাণ্ডার’ বঙ্গীয় সমবায়-সংগঠন-সমিতির মুখপত্র―সমবায়(১) প্রবন্ধ ইহার প্রথম বর্ষের প্রথম সংখ্যায় প্রকাশিত হইয়াছিল।

 সমবায়(২) নগেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায় প্রণীত গ্রন্থের ভূমিকারূপে কল্পিত তাঁহার ‘জাতীয় ভিত্তি’ (১৩৩৮) গ্রন্থে ভূমিকারূপে ইহা মুদ্রিত হয়। ‘বঙ্গবাণী’তে প্রকাশিত প্রবন্ধের অতিরিক্ত এক অনুচ্ছেদ ঐ ভূমিকায় (ও বর্তমান গ্রন্থে) মুদ্রিত হইয়াছে। পরিশিষ্টে (‘চরকা’ প্রবন্ধে)


  1. গ্রন্থমধ্যে রচনা-শেষে এই সকল তারিখ ব্যবহৃত হইয়াছে।