পাতা:সমসাময়িক ভারত ইউরোপীয়ান্‌ পর্য্যটক (প্রথম খণ্ড).pdf/২১১

লিনসোটেনের ভ্ৰমণ-বৃত্তান্ত SS প্রতিবন্ধকতা সত্তেও দোয়াতের মধ্যস্থ তুলা ফেলিয়া দিয়াছে। এই সকল বায়স সাধারণতঃ মহিষের পৃষ্ঠদেশে অবস্থান করিয়া তাহদের লোম এরূপ ভাবে উৎপাটিত করে যে অতি অন্ন মহিষেরই পৃষ্ঠদেশে লোম দেখা যায়। মহিষ কাকের হস্ত হইতে ত্ৰাণ পাইবার জন্য জল-ভূমিতে ও জলমধ্যে অবস্থান করে । অন্য কোন প্রকারেই তাহার কাকের হস্ত হইতে নিস্কৃতি পায় না । ভারতবর্ষে বৃহদাকুরের মুষিকও আছে—এৰূপ বৃহৎ যে এগুলি দেখিতে ক্ষুদ্র বরাষ্ট্রে বা ন্যায় এবং মার্জারগণ মুষিককে আক্রমণ করিতে সাহসী হয় না। ইহাদের অত্যাচারে অনেক সময় গৃহ ভূমিসাৎ হয়। অন্য এক প্রকার ক্ষুদ্র মুষিক ও আছে; ইহাদিগকে সুগন্ধি মূষিক বলে, কারণ ইহাদের গাত্ৰে মৃগনাভিয় গন্ধ থাকে। তারতবর্ষে এত অধিক পরিমাণে পিপীলিকা আছে যে তাহা স্বচক্ষে না দেখিলে বিশ্বাস করা যায়, না। ইহারা বস্ত্র ও আহায্য উভয়ই নষ্ট করে। ইহাদের হস্ত হইতে রক্ষা পাইবার জন্য ভারতবর্ষে বাক্সের মধ্যে আহাৰ্য্য বা বস্ত্র রাখা হয়। এই সকল বাক্সের চারিটি করিয়া পায় থাকে এবং এই সকল পায় জলমধ্যে স্থাপিত থাকে। ब्रुिङः ক্ষে ভারতবর্ষের পিপীলিকা এই দেশের একটী অভিশাপ। কেWকেছ-শাসনের খট্রাঙ্গের নিয়েও জলপাত্র রাখে। কেহ কেহ পর্তুগাষ্ঠী বা তুর্থঙ্ক এৱং পারষ্ঠ । হইতে আনীত ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র পক্ষীকে রক্ষা করিবার জন্য খাচার,নিম্নে জলপাত্র স্থাপন করে ; নতুৰা পক্ষীর রক্ষা পাওয়া সুকঠিন। অন্য এক প্রকার পিপীলিকা আছে- ইহা, প্রায় এক অঙ্গুলী দীর্ঘ এবং ইহারা ক্ষেত্রের ফজ, শস্য ও বৃক্ষের छऊjस्४ আকার ভারতবর্ষে • কীট ও ঘূণও বিস্তুর ; এত্বদেশে, নিতান্ত আবশ্যকীয়