পাতা:সমসাময়িক ভারত ইউরোপীয়ান্‌ পর্য্যটক (প্রথম খণ্ড).pdf/২১৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

লিনসোটেনের ভ্রমণ-বৃত্তান্ত Syb”ዓ "ভারতবর্ষে এলাচি প্রচুর পরিমাণে ব্যবহৃত হয় এবং অধিবাসীরা অনেক সময় ইহা চৰ্ব্বণ করে। ইহা মুখের দুৰ্গন্ধ নষ্ট করিতে অত্যন্ত উপকারী এবং অনেক ঔষধে ব্যবহৃত হইয়া থাকে। কালিকটু ও কানানোরেই ইহা প্রচুর পরিমাণে জন্মে এবং ভারতবর্ষ হইতে অন্যান্য স্থানে देशज्ञ ब्रह्नांनि श् । डांब्रछत्रप्र्र भांश्न ब्रक्रन श्रुब्रिप्ऊ श्रेष्व्हे देश बाबशंद्र कब्र श् । মালাবার উপকূলে, বঙ্গদেশে এবং দক্ষিণাত্যে লাক্ষা জন্মে। সর্বোত্তম লাক্ষা পেগুতে উৎপাদিত হয় এবং তথা হইতে সুমাত্রা দ্বীপে রপ্তানি হয় । সুমাত্রা হইতে লক্ষ লোহিত সাগর, পারস্য ও আরবে প্রেরিত হয়। ইহা নিম্নোক্ত প্রকারে উৎপাদিত হয় :-পেগু ও যে সকল স্থানে ইহা জন্মে, তথায় পক্ষ বিশিষ্ট একপ্রকার পিপীলিকা আছে। এই সকল পিপীলিকা যে সকল বৃক্ষে গদের ন্যায় পদাৰ্থ জন্মে, তাহাতে উঠিয়া ঐ গাদ পান করে এবং মৌমাছি যেরূপে মধু জন্মায় ইহারাও সেইরূপ লাক্ষা উৎপাদন করে। বৃক্ষ-স্বামীগণ শাখা প্ৰশাখা ভগ্ন করিয়া উহা শুষ্ক করে। (১৩) এই প্রকারেই লাক্ষা উৎপাদিত হয়। প্ৰথমে ইহা গাঢ় লালবর্ণ থাকে কিন্তু ভারতবাসীরা ইহা সকল প্ৰকার বর্ণে পরিণত করিতে পারে। (১০) ভারতবর্ষে শ্বেত, পীত ও রক্তবর্ণের চন্দন জন্মে। মালাক্কা, সুমাত্রা, কাম্বে ও শ্যামন্দ্বীপে সুৰ্পর্কবার স্পাওয়া যায়। ইহার সুগন্ধের জন্য ইহাকে বিশেষ রূপে আদর করা হয়। ভারতীয় ব্ৰাহ্মণগণের শবদাহ করিবার সময় ইহা প্রচুর পরিমাণে ব্যবহৃত হয়। (Sve)a লিনুসােটেনের লাক্ষাগ্ৰস্তুষ্কের বর্ণনা বৰ্ত্তমানেও কথঞ্চিৎপরিমাণে প্ৰযুক্ত। (SS) वरॅमांप्न खांब्रह्नष्ठ नष्ठ गांकरेि अथॉनि शै।