পাতা:সমসাময়িক ভারত (চতুর্থ খণ্ড).pdf/২৮৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সিন্ধুর পশ্চিমপ্রান্তে অভিযান २७१ পরাভূত করিয়া এক নিকটবৰ্ত্তী নগরে পলায়ন করিতে বাধ্য করিলেন। এই সময়ে ক্রাটেরস র্তাহার সহিত যোগদান করিলে আলোকজান্দার অধিবাসিবুন্দের অন্তঃকরণে ভয়সঞ্চারের ইচ্ছায় আদেশ করিলেন যে, অবরুদ্ধ নগর-প্রাচীর ভস্মীভূত হইলে কোন ব্যক্তিকেই BBD DDD D BBDS DDDS DBDDDBDDBB gBB DBBDD BBBBD হইয়া তিনি শত্রুনিক্ষিপ্ত তীরে আহত হইলেও, নগর অধিকারে সমর্থ হইলেন এবং সকল অধিবাসীকে হত্যা করিয়া নগরপ্রাচীর ধ্বংসপূর্বক স্বীয় ক্রোধের পরিচয় দিলেন ( ১ ) । এই অপরিজ্ঞাত জাতিকে পরাভূত করিয়া, তিনি এইস্থান হইতে নিসা অভিমুখে অগ্রসর হইলেন। ঘটনাক্রমে নগর-প্রাচীরের নিমে বনভূমিতে শিবির স্থাপন করা হইয়াছিল এবং ইতঃপূর্বে এরূপ শৈত্যানুভব না হওয়াতে, রাত্ৰিতে সৈন্যগণ শীতের জন্য ক্লেশ পাইতেছিল। কিন্তু সৌভাগ্যবশতঃ নিকটেই অগ্নি প্ৰজ্বলিত করিবার সুবিধা ছিল; সৈন্যেরা বৃক্ষাদি কৰ্ত্তন পূর্বক অগ্নি প্ৰজ্বলিত করিয়া তাহাতে কাষ্ঠ নিক্ষেপ করিল। ইহাতে দেবদারুনিৰ্ম্মিত প্ৰাচীন সমাধিগুলি অগ্নি-স্পর্শ করিল। সুতরাং চতুর্দিকে অগ্নি ব্যাপ্ত হওয়ায় অধিবাসীদের সকল সমাধিগুলি ভস্মীভূত হইল। তখন নগরমধ্য হইতে সারমেয়গণ চীৎকার করিতে আরম্ভ করিল এবং শিবিরস্থ সৈন্যগণের কোলাহল ধ্বনিও উঠিল। ইহাতে নগরবাসিগণ বুঝিতে পারিল যে, শক্ৰ সন্নিকটস্থ হইয়াছে এবং মাসিদোনিয়গণও জানিতে পারিল যে, তাহারা নগরসমীপে উপনীত হইয়াছে। আলেকজান্দার এইসময়ে নিজসৈন্য বিন্যাসপূর্বক নগর-প্রাচীর কিন্তু, আরিয়ান বলিয়াছেন যে অধিবাসিকৃন্দ পর্বতে পলায়ন করিয়াছিল। ) د)