পাতা:সমাজ-সংস্করণ.pdf/১১০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সমাজ-সংস্করণ। సిస్సి হইয়া বৃদ্ধি প্রাপ্ত হইতে থাকে ধর্মের এমনই প্রবল গতি যে, অনায়াসে উহাদিগের চিত্ত আকর্ষণ পূর্বক সেই ধৰ্ম্মে নীত করে। সংসর্গ গুণে বালকগণে অন্য জাতির অশন বসনের অনুকরণে ও অন্য ধৰ্ম্ম গ্রহণে তৎপর হইয়া থাকে । তখন আর তাছার জীবন রক্ষ|কারিণী গর্ভধারিণীকে মনে করে না ও অশেষ হিতাকাঙ্ক্ষী পরম শ্রদ্ধাস্পদ প্রতিপালক পিতাকেও স্মরণ করে না। যখন সন্তানে অন্য ধৰ্ম্ম গ্রহণ করে, তখন পিত মাত স্ব স্ব ভ্ৰমাত্মক জ্ঞানের প্রতিফল অনুভব করেন। আহা! সেই সময় তাহাদিগের অনুতাপ শ্রবণ করিলে পাষাণ ও দ্রবীভূত হয়। আগে সাবধান হইলে ভাবীকালে আর যাতনা পাইতে হয় না। কালাকাল বিচার না করিয়া নিয়ত ধৰ্ম্মানুষ্ঠান করিবে। ন ধৰ্ম্মকালঃ পুরুষস্য নিশ্চিতো । ন চাপি মৃত্যুঃ পুৰুষং প্রতীক্ষতে ॥ সদাহি ধৰ্ম্মস) ক্রিয়ৈবশোভন । যদানরে মৃত্যুমুখেহভিবৰ্ত্ততে । ( শান্তি পৰ্ব্বণি ) । স্বত্যু মনুষ্যকে প্রতীক্ষা করে না সুতরাং তাহার ধৰ্ম্ম সাধনের কোন নির্দিষ্ট কাল নাই, মনুষ্য যখন মৃত্যু মুখে অবস্থিতি করিতেছে, তখন ধৰ্ম্মানুষ্ঠান সকল কালেই শোভা পায় । ধৰ্ম্ম বিষয়েও অধিক তর্ক বিতক করা কর্তব্য নহে । ধৰ্ম্ম লইয়া নানা তর্ক উপস্থিত করিলে অন্তঃকরণে মান।