পাতা:সমাজ-সংস্করণ.pdf/১১১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* ce. সমাজ-সংস্করণ । সন্দেহ উপস্থিত হয়, সংশয় উপস্থিত হইলে জাতীয় ধৰ্ম্মে অনাস্থ জন্মিবার সম্ভাবনা । তখন লোকে কিং কৰ্ত্তব্য বিমূঢ় হইয়া বিপথগামী হয়। অতএব দৃঢ়তা সহকারে আপন আপন অন্তরে ধৰ্ম্মকে স্থির করিয়া রাখা উচিত। পরকালের ভয় প্রতিনিয়ত অন্তঃকরণে জাগরূক থাকা ধর্মের একটা প্রধান অঙ্গ, এজন্য মৃত্যুর দিকে । সৰ্ব্বদা দৃষ্টি রাখিবে। যাহারা মৃত্যুকে ভুলিয় থাকে, তাহাদিগকেই পাপপথে বিচরণ করিতে দেখা যায়। আরও শাস্ত্রকারের কছেন “ গৃহীত ইব কেশেষু স্বত্যুন ধৰ্ম্মমাচরেৎ ” যাহারা ধৰ্ম্ম লইয়া আন্দোলন করিয়া বেড়ান, র্তাহাদিগের ধৰ্ম্মে দৃঢ় বিশ্বাস জন্মে নাই। তাহার। নিরন্তর অসুখে কালযাপন করেন। অনেক স্থলে नृझे হইয়াছে ভূরি ভুরি কুতবিদ্য বুদ্ধিমান ব্যক্তির স্বধৰ্ম্মে বিশ্বাস না থাকায় তাহারা পদে পদে বিপদস্থ इ३য়াছেন, এমন কি সমাজ মধ্যে র্তাহাদিগের নাম উপস্থিত হইলে, অন্তরে ঘ্রণীর সঞ্চার হয়। একারণ সকল জাতিরই স্ব স্ব ধৰ্ম্ম প্রতিপালন করা সৰ্ব্বাংশেই শ্রেয়স্কর। শ্রেয়ানস্ব ধর্মেবিগুণঃ পরধর্মাং স্বনুষ্ঠীভাং । স্বধর্মেনিধনং শ্রেয়; পরধর্মভিয়াবহ: { ( ভগবদগীত ) ঞ্জকৃষ্ণ অর্জুনকে এই কথা কহিয়াছিলেন। “সৰ্ব্বাঙ্গ সম্পন্ন যে পর ধৰ্ম্ম তদপেক্ষ অঙ্গহীন স্বধৰ্ম্মও শ্রেষ্ঠ, যেহেতু ক্ষত্রিয়দিগের যুদ্ধই পরম ধৰ্ম্ম তাহাতে প্রাণী