পাতা:সমাজ-সংস্করণ.pdf/১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

२ मभlअ-गश्श्ङ्गं । এই বিদ্যা ভ্রমপ্রমাদ ও সংশয়রাশি হইতে আমাদিগকে প্রমুক্ত করেন ও তা প্রত্যক্ষ বিষয়ের জ্ঞান জন্মাইয়া থাকেন। যেমন খনিজ ধাতু সমুদয় যে পরিমাণে পরিমার্জিত হইবে, সেই পরিমাণে উত্তরোত্তর তাঁহাদিগের উজ্জ্বলতা সম্পাদিত হইতে থাকিবে । মনোবৃত্তি সমুদয়ও সেইরূপ বিদ্যানুশীলন-সন্মার্জন দ্বারা যে পরিমাণে পরিষ্কার করা যাইবে সেই পরিমাণে তাহরাও দীপ্তিশালী হইতে থাকিবে । মানবগণের উৎকৃষ্ট মনোবৃত্তি থাকায়, তাহারা ইতর প্রাণী সমূহ হইতে প্রাধান্য প্রাপ্ত হইয়াছেন, যেহেতু দৈহিক পরাক্রম অপেক্ষ মানসিক শক্তির উন্নতি সমধিকৃ প্রভাবশালী। বিদ্যাভ্যাস ব্যতীত মানসিক শক্তির উন্নতি হইতে পারে ন৷ এবং বিদ্যানুশীলন ব্যতীত মনুষ্য নামেরও গৌরব রক্ষ হয় না। অতএব কি বালক কি বালিকা, কি বয়স্থ কি বয়স্থ, কি প্রাচীন কি প্রাচীন, কি ধনী কি দরিদ্র, কি ইতর কি ভদ্র, সকলেরই বিদ্যাভ্যাস করা অত্যাবশ্যক । শাস্ত্রকারের কহেন “ যেমন সুদৃশ্য শালস্থুলী অথবা পলাস প্রসুন সৌরভ-হীনতা-জন্য গৌরবান্বিত হয় না ; বিদ্যা-বিহীন মানবও তদ্রুপ রূপলাবণ্যসম্পন্ন এবং উৎকৃষ্ট অলঙ্কারে অলঙ্কত হইলেও কুত্রাপি আদৃত হয়েন না। শাস্তবিদ্য শস্ত্রবিদ্য শিপবিদ্যা ত্যাদি নানা শাখায় এই বিদ্যা বিভক্ত হইয়াছেন, তন্মধ্যে শাস্ত্রবিদ্যা সৰ্ব্বাপেক্ষা গরীয়মী, যেহেতু তিনি চিরকাল ফলদান করিয়া থাকেন। শস্ত্রবিদ্যা বৃদ্ধাবস্থায় হায্যের নিমিত্ত হয়, ও চক্ষু করাদির পীড়া জন্মিলে