পাতা:সমাজ-সংস্করণ.pdf/১৫৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

$8'r সমাজ-সংস্করণ। প্রবৃত্ত হন, তবে নিশ্চয়ই তিনি বিশ্বরাজের অপার মহিমার প্রচুর জ্ঞান লাভে সমর্থ হইতে পারেন। আমরা ততক্ষণ তাহার প্রতি করুণ বিতরণ করি, যতক্ষণ কোন ব্যক্তি আমাদিগের অভিমতে চলে ; কিন্তু যখন তাহীকে অনভিমতে চলিতে দেখি, তখন আর তাহার প্রতি আমাদের সেরূপ দয়া সঞ্চারিত হয় না, বরং বিরক্তি জন্মে। কিন্তু ঈশ্বরের দয়া প্রকাশ সেরূপ নছে, তিনি আবহমান সৰ্ব্ব জীবে সমান ভাবে দয়া বিতরণ করিতেছেন। তিনি আমাদিগের সুখ সৌভাগ্যের নিদানীভূত, শত শত সুচারু নিয়ম নির্দিষ্ট করিয়া দিয়াছেন, ঐ নিয়মের বিরুদ্ধাচরণ করিলে রোগোৎপন্ন ও আত্মগ্রানি উপস্থিত হইয় থাকে, আবার আমাদিগের সেই পীড়া শান্তির নিমিত্তে বিবিধ ঔষধের স্বষ্টি করিझां८छ्न ; তদূর আমরা আরোগ্য লাভ করিয়া থাকি, যখন সেই রোগ অচিকিৎস্য হইয়া উঠে ও সেই পীড়া, যন্ত্রণারূপ দও দ্বারা তাড়না করিতে থাকে ; তখন স্বত্যু আসিয়া আমাদিগের সকল কষ্ট দূরীকৃত করে। এবং অবিরত মানসিক কষ্টে দেহ ভঙ্গের সম্ভাবনা, এজন্য মধ্যে মধ্যে সন্তাপনাশিনী নিদ্রা দেবী আসিয়া, অমাদিগকে কোমলাঙ্কে ধারণ করত সান্থনা করিয়া থাকেন, হে বিভো ! ধন্য তোমার করুণ, ধন্য তোমার মহিমা । এমন সংশয় উপস্থিত হইতে পারে, যে বিচিত্র প্রেসাদোপরি নিৰ্ম্মল বায়ু সেবিত মনোহর স্থান, হয় হস্তী শকট শিবিকাদি যান, উত্তঙ্গ খট্রাঙ্গোপরি দুগ্ধাফেণনিভ বিশদশয্যা, ও রূপ লাবণ্য সম্পন্ন তরুণী ইত্যাদি