পাতা:সমাজ-সংস্করণ.pdf/৬০

নাতাশ্বতন্তু যোগোহস্তি ন চৈকান্ত মনশ্নত: নচাতি স্বপ্নশীলস্য জাগ্রতো নৈৰ চাৰ্জুন। যুক্তাহার বিহারস্য যুক্ত চেষ্টল কর্মক্ষ যুক্ত স্বপ্নাববোধস্য যোগ ভবতি দু:খহা | ভগবদ্গীত)। ঘে অত্যন্ত আহার করে কিম্বা একেবারেই তাছার ত্যাগ করে, এবং অধিক নিদ্রা যায়, কিম্বা এককালে নিদ্র ত্যাগ করে, হে অর্জন এমন ব্যক্তির যোগ হয় না। অতএব যাহার গমনাগমন চেষ্টা, নিদ্রা জাগরণ ও তাছার নিয়মিত রূপ থাকে, যোগ, তাহারই দুঃখ নিবৃত্তির কারণ হয় । এই বচনে নিয়মিত তাহার নিরূপিত হইল। পরম কারুশিক পরমেশ্বর যখনভূমণ্ডলের ভিন্ন ভিন্ন স্থানে ভিন্ন ভিন্ন প্রকার ফলমূল ও শস্যেtৎপত্তির নিয়ম নিরূপিত করিয়াছেন, তখন, তন্তৎ প্রদেশের অধিবাসীরা সেই সেই বস্তু তাহার করিলে তাহাদিগের শরীরে বলাধান হয় ও উহা সুস্থ থাকে ইহা এক প্রকার প্রসিদ্ধিই আছে যে, তিথি ভেদে সমুদ্র সলিলের হ্রাস বৃদ্ধি হইয় থাকে এবং মনুয্যের শারীরিক নিয়মেরও অন্যথা ভাব হইয় থাকে, (অমাবস্য ও পূর্ণিমতিথি যোগে মনুষ্যের বাতশিরা রোগ বৃদ্ধি হইয়া থাকে ) সেইরূপ চন্দ্র সুৰ্য্যের গতির সহিত উদ্ভিদ নিচয়েরও এরূপ নৈকট্য সম্বন্ধ আছে, সুতরাং তিথি ভেদে উহার দূষিত হয়, ঐ অনিষ্টকর দ্রব্য ভক্ষণ করিলে নিশ্চয়ই শরীরের অপকার ঘটিয়া থাকে। এই জন্য দূরদর্শী মহাত্মাগণ পঞ্চদশ তিথিতে