পাতা:সমাজ-সংস্করণ.pdf/৬২

সমাজ-সংস্করণ । 就为 তাহার স্ত্রীহত্যা পাপে প্রলিপ্ত হইবেন না ? এবং বিধবাগণও যদি উক্ত দিবসে ঔষধ সেবন না করিয়া নিদান পীড়ার হস্তে ও পান না করিয়া তৃষ্ণ রাক্ষসীর করে আত্ম সমর্পণ করেন, তাহাতে কি তাহীর আত্মঘাতিনী হইবেন না ? তাহাদিগের এ কেমন ধৰ্ম্ম বুঝিতে পারি না । ফল মুলাদি ভোজন যদিও ধর্মের সহিত বিশেষ ং শ্রব নাই, জীবের প্রবৃত্ত্যনুসারে ব্যবহার যোগ্য হইতে পারে, কিন্তু উল্লিখিত হইয়াছে যে, যে বস্তুতে দোষের ভাগ অধিক তাহা সেবনীয় নহে, এই কারণে পলাও, রশুনাদি অস্মদাদির সেবনীয় নহে। উহা উষ্ণ গুণান্বিত উষ্ণ দেশীয় লোকের পক্ষে নিতান্ত অসহনীয়, এবং উহা ব্যবহার করিলে দুৰ্গন্ধীতিশয় প্রযুক্ত সভ্যতার হানি হইয়া থাকে, অতএব উহ। নিঃসন্দেহ পরিত্যাজ্য। র্যাহার। সেবন করিয়া থাকেন, তাহারা দুৰ্গন্ধ বোধ করেন না ; সে যেমন হীনজাতীয় লোকে পচা মাংস ও শুষ্ক মৎস্যে দুৰ্গন্ধ বোধ করে না, শুদ্ধ তাহদের অভ্যাস পাইয়াছে বলিয়াই তাহদের পূতিগন্ধ বিবেচনা হয় না, নচেৎ ঘাণেন্দ্রিয় সকলেরই আছে, সকলেরই চন্দনকে সেগন্ধিক ও পুরীষের গন্ধকে পুতিগন্ধক বোধ হয়, সেই রূপ পলাও দিকে যখন কেহ কেহ দুৰ্গন্ধ বোধ করে তখন উছ নিঃসন্দেহ সকলেরই নিকট দুর্গন্ধনীয়। শাস্ত্র নিষিদ্ধ যথা । , পলাণ্ডুং বিড়বরাহষ্ণ ছত্রাকং গ্রাম্যকুকুটং। ल७म९ शृॐमदै५3द জন্ধ চাম্ৰায়ণং ভবেৎ৷ ( ষাজ্ঞবল্ক্য )।