পাতা:সমাজ-সমস্যা - যামিনীমোহন ঘোষ.pdf/১২৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

- | SS' দিয়া রাজস্বলা দেখিলে পিতা, মাতা এবং ভ্রাতা সকলেই নরকে পতিত হ’ন । কিন্তু এই শ্লোক প্ৰক্ষিপ্ত এবং সস্তু লিখিত বলিয়া বোধ হয়। শুধু এইটা নয়, এইরূপ আরও কতকগুলি শ্লোক আছে igEE BDBDDEL D ggg SgDB BDO gDuD DDB BDDDO gYS জন প্ৰধান মুনি কর্তৃক প্রণীত এরূপ উল্লিখিত, তাহাতে কোনও সন্দেহ নাই। শাস্ত্র এইরূপই পূর্বে বলিয়া আসিয়াছে এবং তৎপরেও বলিয়াছে ও বলিতেছে। দুদিকেই শাস্ত্রের দোহাই! এক্ষেত্রে কি করা যুাইতে পারে ? এ অবস্থায় সমাজের পক্ষে এবং দেশের পক্ষে যাহা মঙ্গলজনক তাহাই কি কৰ্ত্তব্য নয় ? বীৰ্য্যধারণে বলবান হওয়া যায়, ইহা সকলেই স্বীকার করিবেন। অকালে অপরিপক্ক বীৰ্য্য স্বলন, ও স্বলন উপযোগী ব্যবস্থা যে অন্যায়। ইহা সকলেই স্বীকার করিবেন। স্ত্রী সৰ্ব্বাঙ্গসম্পূর্ণা না হইলে, তাহার দেহের সুমন্ত অঙ্গ প্রত্যঙ্গ গুলি সম্পূর্ণরূপে বন্ধিত না হইলে, সে বে। সম্পূর্ণ সৰ্ব্বাঙ্গসুন্দর দীর্ঘজীবী সন্তান প্রসব করিতে পরিবে না, ইহা বলাই বাহুল্য । বাল্যবিবাহ প্ৰথায়ও তখন একটী রকম ছিল । পুরুষ ব্ৰহ্মচৰ্য্য ও বিদ্যাভ্যাসাদি সমাপন করিয়া তৎপরে আট বৎসর বয়স্ক বালিকার পাণিগ্রহণ করিতেন এবং নিজের গুণ, কৰ্ম্ম ও স্বভাবানুযায়ী সেই বালিকাকে গড়িয়া লইতেন । তিনি সংযমী ছিলেন, নিরুদ্বেগে তাহার বয়ঃ প্রাপ্ত হওয়া পৰ্যন্ত -পূর্ণযৌবন হওয়া পৰ্য্যন্ত । অপেক্ষা করিতেন। তখন স্ত্রীর শিক্ষার ভার ত্বদীয় পিতামাতার উপর থাকিতে না, তাহার স্বামীর উপরে ন্যস্ত হইত। কিন্তু আজি আর কি তাহাই হইতেছে, না, হইতে পারে ? আমাদের যুবকেরা