পাতা:সমুদ্রের স্বাদ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১০২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সমুদ্রের স্বাদ নিখিল ডাক্তার বলিয়া দিয়াছেন, বেলা দশটা নাগাদ আসিবেন । মোড়ের বাড়ীর নতুন ডাক্তারটি ডাকা মাত্র উৎসাহের সঙ্গে জামা গায়ে দিয়া ব্যাগ হাতে রওনা হইতেছিলেন, হঠাৎ কি ভাবিয়া সস্তুকে জিজ্ঞাসা করিলেন, “তুমি কঁাদছ কেন খোকা ?” “মা মরে যাবে ডাক্তারবাবু।” “শেষ অবস্থা নাকি ?” বলে ডাক্তার নিরুৎসাহ হইয়া পড়িলেন । তারপর ভাবিয়া চিন্তিয়া চারটে টাকার জন্য সন্থকে বাড়ী পাঠাইয়া BDDDS BBBDDBD BD DBDD S BDBB BBDBD S DBDD BDBBBDS DD নিয়া গেলেই আসিবেন । সস্তুকে তিনি আরও বলিয়া দিয়াছেন, নগদ চারটে টাকা। যদি বাড়িতে নাও থাকে তিনটে কি অন্ততঃ দু’টো টাকা নিয়েও সে যেন যায়। বাকী টাকাটা পরে দিলেই চলিবে । “তুই কঁদতে গেলি কেন লক্ষ্মীছাড়া ?” এ ডাক্তারটি আসিলে মন্দ হইত না । ডাক্তারকে ডাক্তার, ছ্যাচড়াকে ছ্যাচড়া। টাকাটা যতদিন খুন্সী ফেলিয়া রাখা চলিত। একেবারে না দিলেও কিছু আসিয়া যাইত না। এসব অর্থের কাঙাল নীচু স্তরের মানুষ সম্বন্ধে ঘনশ্যামের মনে গভীর অবজ্ঞা আছে। এদের একজন তাকে মিথ্যাবাদী প্ৰবঞ্চক বলিয়া জানিয়া রাখিয়াছে, ভাবিলে BB BBD DBDBBD BDB BB DBS DBBD BBD DuDu DDD DD DS ঘরের অপর প্রান্তে, মণিমালার বিছানার হাত তিনেক তফাতে, নিজের বিছানায় গিয়া ঘনশ্যাম শুইয়া পড়িল। ভিজা ভিজা লাগিতেছে বিছানাটা । ছোট মেয়েটা সারারাত চরকির মত বিছানায় পাক খায়, কখন আসিয়া এদিকে তার বিছানা ভিজাইয়া ওপাশে খোকার ঘাড়ে পা তুলিয়া দিয়া অকাতরে ঘুমাইতেছে। মারিবে ? এখন মারিলে অন্যায় হয় না। সজোরে একটা চড় বসাইয়া দিবে ওর aSoህ”