পাতা:সমুদ্রের স্বাদ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১২২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সমুদ্রের স্বাদ অনুভূতি কখনো একটা নির্দিষ্ট সীমা পার হইতে পারে না, জীবনের যে পরিধির মধ্যে এদের সম্পূর্ণতা তার আঘাত এদের শুধু কঁাদাইতে পারে, এমন আঘাত নাই এদের যা ভাঙ্গিয়া ফেলিতে পারে। সাত বছরের মিনি পর্যন্ত যেন এই বর্ম আঁটিয়াছে, তার কচি মুখের डधि (लथल डाझे भcन श् । মিহিরের গৌরব বোধ করার কথা, গ্লানি বোধের বিরক্তিতে তার ठूi62त भएङ उच्शव्ा झश् । “খেতে দেবে না। আমাকে ?” “ওই তো রান্নাঘরে ঢাকা আছে, খা গিয়ে ।” ‘5ी दानांद ना ?” “বাবারে বাবা, দুটো কথা কইতে দিবি নে ? স্যাসপেনে চা তৈরী আছে, গরম করে দিলেই হবে।” মিহির গটগট করিয়া বাড়ীর বাহির হইয়া যায়। পথে দীনু পাগলা চলিতেছে। অকারণ হাসি আর অর্থহীন কথা তার পাগলামী । আঁচড়ানো চুল, কামানো দাড়ি আর পরিষ্কার জাম-কাপড় দেখিয়া তাকে পাগল মনে হয় না। আগে চাকরী করিত, সংসার করিত, বেী তাকে ফেলিয়া চলিয়া যাওয়ায় পাগল হইয়া গিয়াছে। বৌ-এর জন্য পাগল হয়, সাধারণ ভাবে বিয়ে করা বৌ-এর জন্য ? মিহির কোনদিন কথাটা বিশ্বাস করিতে পারে নাই। দীনু পাগলা নিজেও অস্বীকার করে। সে বলে, বিয়ে করলাম কবে ? বৌ কোথা পাব ? ওই যে চাদ দেখছি না আকাশে, একদিন চাদ থেকে একটা টুকরো খসে পড়েছিল আমার উঠোনে। চাদ ব্যাটা কেপ্লন, সা করে নেমে এসে টুকরোটা নিয়ে পালিয়ে গেল। কি ঝােঝ চাঁদের। দূর থেকে জোছনা মিঠে লাগে, চাদ একবারটি ঘরের উঠোনে এলে টের পেতে । SSb7°