পাতা:সমুদ্রের স্বাদ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৭২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

जन्शूर्णद्र बाण অথচ কাজলের ছোয়াচ না পাইলে কেমন যেন ছোট আর গোল আর ফ্যাকাসে দেখায়। রাণীর চোখ। অনেকদিনের চেষ্টায়। রাণী চোখের প্রসাধনের কৌশল আয়ত্ত করিয়াছে। অনেক যত্নে সে কাজল তৈরী করে। অতি সাবধানে সে চোখের পাতায়, চোখের কোণে আর ভুরুতে কাজলের ছোয়াচ দেয়-একটু হাত কঁাপিয়া গেলে ভাল করিয়া সব ধুইয়া মুছিয়া নুতন করিয়া দিতে হয়। কাজল দেওয়ার পর চোখ দুটিকে তার একটু বড়, একটু টানা, একটু বেশী কালো আর ভাসাভাস মনে হয় । এ যে তার চোখের স্বাভাবিক রূপ নয়, সহজে তা ধরা যায় না। দৃষ্টি যার একটু বেশী রকম তীক্ষ তার পক্ষেও বুঝা কঠিন, চােখে রাণী কাজল দিয়াছে। দৃষ্টির তীক্ষতার সঙ্গে যার অভিজ্ঞতা থাকে প্রচুর, তার পক্ষেই কেবল মাঝে মাঝে টের পাইয়া গিয়া মনে মনে একটু হাসা সম্ভব। মনে মনে হাসিবেই যে এমন কোন কথা নাই, রাণীর চোখের BBBDBDLBB DBDBDBD BB DDB LLDB DB DDLDDS DDDDS BBB অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করা যার স্বভাব, হাসির বদলে তার মনে মায়া জাগাই স্বাভাবিক। কাজল দেওয়ার কায়দার মধ্যে রাণীর যে অসাধারণ ক্ষমতার পরিচয় আছে, মনে মনে তার প্রশংসা করাও আশাচৰ্য্য নয়। তবে রাণীর কথা আলাদা । চোখের কাজল মনে তার যে কালিমার ছোয়াচ দিযাছে, ফাকি ধরা পড়ার ভয়াটাই তার नदc50श 6खांद्धांgल कडिदJडिी । কত তুচ্ছ ব্যাপার চোখে একটু কাজলের ছোয়াচ দেওয়া, রূপ বাড়ানোর নামে মেয়েদের কত হাস্যকর প্রসাধনের প্রক্রিয়া মানুষের চোখ-সহ হইয়া গিয়াছে ; রূপের ফাকি আড়াল-করা কত প্ৰকাশ্য ও DBB DDYY SBt DD DD BBDBDL BDBB SDDBSS DBBD V8