পাতা:সমুদ্রের স্বাদ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৯৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আততায়ী দিনের, আজ তার মনে হইল এ লজ্জা আর অপরাধের ভঙ্গিটা কেমন যেন নুতন ধরণের। কিছুদিন দেশের বাড়ীতে কাটাইয়া কৃত্তিবাস যেন সচেতন অভিনয়ের বিদ্যা আয়ত্ব করিয়া আসিয়াছে । টাকা ও কৃত্তিবাস আনিয়াছিল অনেক, কিন্তু হিসাবের চেয়ে অনেক কম । সমস্ত সম্পত্তি বিক্রয় করিলে কমপক্ষে কতটাকা পাওয়া উচিত, DBDD DDSDLDB S S DBD S DBBB BD BB DBB SDDBDBDBD বুঝাইয়া দিয়াছিল। কথা বলিতে গিয়া কৃত্তিবাস টোক গিলিল তিনবার, তারপর বলিল, “সব বিক্রি করিনি ভাই । কয়েকটা সম্পত্তি থেকে বেশ আয় হয়, তা ছাড়া সবাই বলল সম্পত্তি থাকলে থাকে, BDS BBD DDS DBDSS SDDDS LOLDDS BDD DBDBBBD DBDD BBB BBB ८%icद व्i-' এবার পরিচিত ভঙ্গিতেই অপরাধী কৃত্তিবাস। ঘন ঘন টোক গিলিতে লাগিল আর এক হাত দিয়া কচলাইতে লাগিল তার আরেকটা হাত, মুখ দেখিয়া মনে হইতে লাগিল দিবাকর একটা কড়া কথা বলিলেই সে বুঝি কঁাদিয়া ফেলিবে। দেখিয়া খুলী হইয়া দিবাকর তাই তাকে আর কিছুই বলিল না, নিজের বড় শয়ন ঘরটি খালি করিয়া কৃত্তিবাস আর তার বৌয়ের শয়ন ঘরে পরিণত করার ব্যবস্থা করিতে ব্যস্ত হইয়া পড়িল । কৃত্তিবাসের হুকুমে ইতিমধ্যেই দিবাকরের সামনে মহামায়ার ঘোমটা কপালের যেখানে রুক্তিবাসের অনুরোধে এখন সে আলপিনের মাথায় সিঁদুর লাগাইয়া প্রায় অস্পষ্ট ফোটা দিতে আরম্ভ করিয়াছে সেখানে উঠিয়া গিয়াছিল। একপাশে প্রতিমার মত দাড়াইয়া সে অবাক হইয়া দিবাকরকে লক্ষা করিতে লাগিল। শ্বশুর নয়, ভাসুর নয়, দেবীর নয়, দূর সম্পর্কের আত্মীয় পৰ্য্যন্ত নয়, শুধু তার স্বামীর বন্ধু, ܠܣ