পাতা:সম্মোহন বিদ্যা ও শাখা-বিজ্ঞান সমূহ হাতে-কলমে শিখিবার সরল উপদেশমালা.pdf/১০৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সম্মোহন বিদ্যা তাহা বন্ধ করিবে, কিন্তু পাত্র বরাবর জোরে জোরে শ্বাস-প্রশ্বাস ফেলিতে থাকিবে) তোমার গভীর নিদ্রা হয়েছে,—খুব গাঢ় ঘুম হয়েছে, তোমার ঘুম কিছুতেই ভাঙ্গিবে না; যতক্ষণ না আমি তোমাকে জাগিতে বলিব, ততক্ষণ তুমি কিছুতেই জাগিতে পারবেন। — গভীর নিদ্ৰ—শান্তিজনক নিদ্ৰা ।” যখন বোধ হইবে যে, পাত্র নিদ্রিত হইয়াছে, তখন তাহাকে কোন কাৰ্য্য করিতে আদেশ দিবার পূর্বে অষ্টাদশ পাঠের নিয়মানুসারে পরীক্ষা করিয়া লইবে । দ্বিতীয় নিয়ম পূৰ্ব্ব কথিত নিয়মে পাত্রকে একখানা সাধারণ চেয়ারে বসাইবে কিম্ব। বিছানায় শোওয়াইবে । সে বেশ আরামের সহিত বসিয়া বা গুইয়৷ শরীরট সাধ্যমত বলশূন্ত ও শিথিল করতঃ চক্ষু বুজিয়া খুব একাগ্র মনে নিম্নোক্তরূপ ভাবিবে—“আমার শরীর অলস, অবসন্ন ও শিথিল হইয়া পড়িতেছে,-আমার মাথা ক্রমেই খুব ভারী হইয়া পড়িতেছে,—আমার চক্ষু ক্রমেই দৃঢ়ৰূপে বন্ধ হইয়া যাইতেছে,—আমি আর চোখের পাতা টানিয়া খুলিতে পারিব না,-ক্রমেই আমার অত্যন্ত ক্লান্তি বোধ হইতেছে, —ক্রমেই আমার খুব ঘুম পাইতেছে,—আমি ৪৫ মিনিটের মধ্যেই ঘুমাইয়া পড়িব,-আমার খুব গভীর ও শান্তিজনক নিদ্রা হইবে” ইত্যাদি। যখন সে এইরূপ চিন্তা করিতে আরম্ভ করিয়াছে, তখন কাৰ্য্যকারক নিজের দক্ষিণ বৃদ্ধাঙ্গুলিটি (পাত্রের ) কপালের ঠিক মধ্য স্থলের কিঞ্চিৎ উপরে স্থাপন করতঃ ঐ হাতের অপর অঙ্গুলিগুলিকে কপালের • বামপার্থে برنامه ها