পাতা:সম্মোহন বিদ্যা ও শাখা-বিজ্ঞান সমূহ হাতে-কলমে শিখিবার সরল উপদেশমালা.pdf/২৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সংজ্ঞা ও পরিভাষা প্রতিবিম্বিত হইয়া থাকে। সুতরাং ইহাও দিব্যদৃষ্টির মত একটি বিষয়। সকল লোক ক্রিষ্টেল গেইজিং এর অভ্যাসে সফলকাম হয়না । যাহাঁদের otso attawal (psychic susceptibility) reta's: 'afro, কেবল তাহারাই ক্রিষ্টেলের মধ্যে নানা প্রকার চিত্রাদি দর্শন করিতে সমর্থ হইয় থাকে ; অপরাপর ব্যক্তিরা উহাতে কিছুই দেখিতে পায় না। ইহা দ্বারা চুরি, ডাকাতি, হতা, ব্যভিচার ইতাদি দুষ্কৰ্ম্মকারিগণের প্রতিকৃতি বা কোন দূরস্থ রোগী বা ব্যক্তির বর্তমান অবস্থা ইত্যাদি সঠিকৃরূপে প্রত্যক্ষ করা যায়। যে বিজ্ঞান অপরের মনের কথা বা চিন্তা জানিতে বা পাঠ করিতে শিক্ষা দেয়, উহাকে “মাইণ্ড-রিডিং”, “খটু-রিডিং, ব! “থটু-ট্রান্স*Etoi" (Mind-reading, Thought-reading, or Thoughttransference) বলে। “বাঙ্গলায়” এই বিজ্ঞানকে “চিন্তা-পঠন বিদ্যা” বলিয়া আখ্যা দেওয়া হইয়াছে। চিন্তা-পঠন দুই প্রকার ; “ম্পর্শ যুক্ত” ও *স্পর্শ হীন”। স্পর্শ যুক্ত চিন্তা-পঠনকে ইংরাজীতে “মাসল-রিডিংগু {Muscle-reading ) ; আর স্পর্শ হীন চিন্তা-পঠনকে “টেলিপ্যাথি” (Telepathy) as “ofoto (Thought-transference) বলে। মাসল-রিডিং সহজ কিন্তু টেলিপ্যাথি কঠিন বিষয়। টেলিপ্যাথিতে বহু দূর স্থান হইতে দুই ব্যক্তি পরম্পরের মধ্যে টেলিগ্রাফের স্তার সংবাদ আদান-প্রদান করিতে পারে। এজন্ত কেহ কেহ ইহাকে “মেন্টেল টেলিগ্রাফি” (Mental Telegraphy ) বলিয়াও অভিহিত করিয়াছেন। নিদ্রিতাবস্থায় ভ্রমণ করাকে “স্বপ্ন-সঞ্চরণ’ বা ‘স্বপুত্রমণ? (somnumbulism) বলে। উক্তাবস্থা প্রাপ্ত ব্যক্তিকে “স্বপ্নভ্রমণকারী” ఫ్చిరి