পাতা:সম্মোহন বিদ্যা ও শাখা-বিজ্ঞান সমূহ হাতে-কলমে শিখিবার সরল উপদেশমালা.pdf/২৪৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সন্মোহন বিদ্যা বৃদ্ধি পাইয়া থাকে। একবার যে পাত্র মোহ নিদ্রীয় অভিভূত হয়, পরে তাহাকে সম্মোহিত করিতে কোন কষ্টই বোধ হয় না। তখন কেবল ইচ্ছা শক্তি প্রয়োগ ও কয়েকটি পাস দিলেই সে মোহিত হইয়া থাকে। দ্বিতীয় নিয়ম [ মিঃ র্যাডেলের প্রণালী ] যে ব্যক্তি পূৰ্ব্বোক্ত শারীরিক পরীক্ষায় অভিভূত হইয়াছে, তাহাকে পাত্ৰ মনোনীত করিয়া সম্মুখে দাড় করাইবে । সে এই অবস্থায় তাহার শরীরটি যথাসম্ভব শিথিল করতঃ সম্মোহনবিদের কার্য্য প্রণালীতে সম্পূর্ণরূপে আত্ম সমর্পণ করিবে। কাৰ্য্যকারক এখন পাত্রের মাথা ও কঁধি দুইটি একটু সামনের দিকে নোয়াইয়া রাখিবে এবং তাহার হাত দুইথান শিথিলভাবে তাহার দুই পাশ্বে ( কতকটা সামনের দিকে আনিয়া ) স্থাপন করিবে। তাহীকে এই ভাবে দাড় করাইলে তাহার ংসপেশী গুলির কাঠিন্ত দূর হইবে এবং সে উদাসীন ভাব প্রাপ্ত হইবে। এখন কাৰ্য্যকারক নিজের দক্ষিণ হাত পাত্রের পিঠের মধ্যস্থলে রাখিয়া এবং বাম হাত দ্বারা আলগtভাবে পাত্রের নাসিক-মূল আবৃত করিয়া ঐ হাতের অপরাংশ তাঁহার কপালের উপর স্থাপন করিবে। পাত্রের দুই পায়ের পাতা জোড়া হইয়া থাকিবে, আর কার্য্যকারক নিজের বাম পায়ের পাত (উহাদের সম্মুথে লইয়া গিয়া ) উহাদের সহিত এবং তাহার বাম ইটু পায়ের হাটুদ্বয়ের সহিত স্পর্শযুক্তভাবে স্থাপন করিয়া রাখিৰে। ইহার উদ্দেশু এই যে, সে পাত্রের সহিত সকল প্রকার সন্তৰনীয় উপায়ে 、8ミ