পাতা:সম্রাট্‌ ও সম্রাট্‌-মহিষীর ভারত পরিদর্শন - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/১২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8 ভারত-পরিদর্শন । শ্রদ্ধা আকর্ষণে যেরূপ অসমর্থ ছিল, প্ৰজাগণের অবিশ্বাস ও অসন্তোষ দমনেও তদ্রুপই অকৃতকাৰ্য্য হইয়াছিল। বিদেশীয়ের শাসনকাৰ্য্যে এরূপ অসুবিধা কতকটা স্বাভাবিক। মোগলশাসনকালে একজন প্ৰবীণ ব্যক্তি এ সম্বন্ধে যথার্থই বলিয়াছিলেন, “নিত্য পরিবর্তনশীল, অনিশ্চিতমতিগতি একদল ব্যক্তির শাসন অপেক্ষা প্ৰকৃত সম্মানাৰ্ছ, রাজপদে প্রতিষ্ঠিত ব্যক্তির শাসন এসিয়ার প্রজাপুঞ্জের নিকটে সর্বদাই অধিকতর NásifTJgT ” DDBDB EDDD DDDBB D DD BBBDDDB BDB BDD BBBBDS অনুপ্ৰাণনায় ভারতের শেষ নৃপতি দিল্লীর নামমাত্র বাদাসাহের আশ্রয়ে সম্মিলিত হইয়াছিলেন । ইহারই ফলে ১৮৫৭ ********* খৃষ্টাব্দে এক ভীষণ অভিনয় হয়। তখন এই ARs ve Vēr tafējis U অনর্থের কারণ ও তাহার। প্ৰতিষেধক উপায় একমাত্র DBB DDBB DDD S BBB BDDD SDB করিতে পারেন নাই। তৎকালে তিনি অলক্ষিত ভাবে যেরূপ সহজ রাজনীতিজ্ঞানের পরিচয় দিয়াছিলেন, তাহা ভারতের ইতিহাসে চিরস্মরণীয় হইয়া থাকিবে। তীক্ষ্ম বুদ্ধিপ্ৰভাবে তিনি ভারতহদায়ের ক্ষতস্থান আবিষ্কার করিয়াছিলেন এবং স্বাভাবিক স্নেহের বশে ভারতবাসীকে ঘনিষ্ঠ ভাবে স্বীয় সিংহাসনের সন্নিহিত করিয়া, সেই ক্ষত আরোগ্য করিতে চেষ্টা পাইয়াছিলেন । ইংরেজ রাজেশ্বরীর ভারতের শাসনভার সাক্ষাৎসম্বন্ধে গ্ৰহণ করিবার ঘোষণাপত্ৰ এখন পাঠ করিলে উহা একটি সহজ ব্যাপার বলিয়া অনুমিত হইবে। কিন্তু তখন ইহা সহজ ব্যাপার ছিল না । সে সময়ে ইহা মহারাজ্ঞীর প্রখর রাজনৈতিক বুদ্ধির পরিচায়ক ছিল। ভারত শাসনসম্বন্ধে এই ঘোষণাপত্ৰ এক অভিনব ঐক্যের সূত্রপাত করিয়া নুতন যুগের অবতারণা করিয়াছিল। মহারাণীর ঘোষণাপত্ৰ প্ৰাচ্যজাতির মনে যে অপূর্ব ভাবের সঞ্চার করিয়াছিল, তাহা বৰ্ণনা করা যায় না। তখন হইতে শাসনযন্ত্ৰে যেন একটি নূতন সুর বাজিয়া উঠিল। এই সুপ্ৰসিদ্ধ ঘোষণাপত্রে মন্ত্রী মহারাজীর আদেশ প্রচার করিয়া লিখিলেন, শোণিতবৰ্ষী নিষ্ঠৱ যুদ্ধবিগ্রহের পর, তিনি শাসনযন্ত্রের পরিচালনার ভার স্বয়ং গ্রহণ করিয়া কোটি কোটি প্ৰাচ্যপ্ৰজার রাজকীস্বরূপ তাহাদিগকে সম্ভাষণ